মেট্রোরেলের সময়সূচি শুক্রবার, মেট্রোরেল চলাচলের সময়সূচি মতিঝিল, মেট্রোরেল শুক্রবার বন্ধ, মেট্রোরেল বন্ধ কবে, মেট্রোরেলের সময়সূচি ও ভাড়া ২০২৪, মেট্রোরেল বন্ধ কবে ২০২৪, মেট্রোরেলের সময়সূচি জুলাই ২০২৪, মেট্রোরেল সাপ্তাহিক বন্ধ,
মেট্রোরেল নতুন সময়সূচি, মেট্রোরেলের সময়সূচি আজ, মেট্রোরেলের সময়সূচি শুক্রবার, মেট্রোরেলের ভাড়ার তালিকা, মেট্রোরেলের সময়সূচি মতিঝিল, মেট্রোরেলের সময়সূচি ও ভাড়া মতিঝিল থেকে, মেট্রোরেল সময়সূচি, মেট্রোরেল ভাড়ার তালিকা ২০২৪
২৮ ডিসেম্বর ২০২২ মেট্রোরেল ( এমআরটি লাইন-৬) উদ্বোধন করেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বাংলাদেশ ঢাকার যানজট এড়াতে এই মেট্রোরেল প্রকল্প নেওয়া হয় ২০১২ সালে। ২০১৭ সালে কাজ শুরু হয় মেট্রোরেলের। মেট্রোরেল নির্মাণে ব্যয় হয়েছে ৩৩ হাজার ৪৭২ কোটি টাকা।
এক নজরে দেখে নেয়া যাক মেট্রোরেল প্রকল্প
- কাজ শুরু হয়- ২০১৭
- সবোর্চ গতি – ১০০কিমি/ঘন্টা
- দৈর্ঘ্য – উত্তরা থেকে কমলাপুর প্রায় ২২ কিমি
- ভাড়া – সর্বনিম্ন ২০ টাকা এবং সর্বোচ্চ ১০০ টাকা
- মেট্রোরেল সহযোগী প্রতিষ্ঠান – জাইকা – জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি
- মেট্রোরেল প্রকল্পব্যয় – ৩৩ হাজার ৪৭২ কোটি টাকা
- মেট্রোরেল ষ্টেশন সংখ্যা – ১৭ টি (উত্তরা উত্তর, উত্তরা সেন্টার, উত্তরা দক্ষিণ, পল্লবী, মিরপুর ১১, মিরপুর ১০, কাজীপাড়া, শেওড়াপাড়া, আগারগাঁও, বিজয় সরণি, ফার্মগেট, কারওয়ান বাজার, শাহবাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ সচিবালয়, মতিঝিল ও কমলাপুর)
- যাত্রী পরিবহন ক্ষমতা – ঘন্টায় ৬০ হাজার এবং প্রতিদিন ৫ লক্ষ
- শীতাতপ নিয়ন্ত্রন ক্ষমতা – প্রতিটি কোচ এসি।
- মেট্রোরেল অর্থায়ন – বাংলাদেশ সরকার ২৫% ও জাইকা ৭৫%।
সুন্দরবন কুরিয়ার সার্ভিস ডেলিভারি চার্জ , ট্র্যাকিং, হেল্পলাইন নাম্বার, শাখা সমূহ
মেট্রোরেল বন্ধ কবে ?
সাপ্তাহিক বন্ধঃ শুক্রবার (আগে ছিলো মঙ্গলবার)
মেট্রোরেল চলাচলের সময়সূচি 2024
২৭ মার্চ ২০২৪ তারিখ থেকে মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি
মেট্রোরেল স্টেশন | সময় | Peak/Off Peak | Headway | ||
প্রারম্ভিক | গন্তব্য | থেকে | পর্যন্ত | ||
উত্তরা উত্তর | মতিঝিল | সকাল ০৭.১০ মিনিট | সকাল ০৭.৩০ মিনিট | Special Off-Peak Hour | ১০ মিনিট |
সকাল ৭.৩১ মিনিট | সকাল ১১.৩৬ মিনিট | Peak Hour | ০৮ মিনিট | ||
সকাল ১১.৩৭ মিনিট | দুপুর ০২.০০ ঘটিকা | Off Peak Hour | ১২ মিনিট | ||
দুপুর ০২.০১ মিনিট | রাত ০৮.০০ ঘটিকা | Peak Hour | ০৮ মিনিট | ||
রাত ০৮.০১ মিনিট | রাত ০৯.০০ ঘটিকা | Off Peak Hour | ১২ মিনিট | ||
মতিঝিল | উত্তরা উত্তর | সকাল ০৭.৩০ মিনিট | সকাল ০৮.০০ ঘটিকা | Special Off-Peak Hour | ১০ মিনিট |
সকাল ০৮.০১ মিনিট | দুপুর ১২.০৮ মিনিট | Peak Hour | ০৮ মিনিট | ||
দুপুর ১২.০৯ মিনিট | দুপুর ০২.৪০ মিনিট | Off Peak Hour | ১২ মিনিট | ||
দুপুর ০২.৪১ মিনিট | রাত ০৮.৪০ মিনিট | Peak Hour | ০৮ মিনিট | ||
রাত ০৮.৪১ মিনিট | রাত ০৯.৪০ মিনিট | Off Peak Hour | ১২ মিনিট |
মেট্রোরেল ভ্রমণে যা মনে রাখতে হবে
- ২৭ মার্চ ২০২৪ তারিখ থেকে মেট্রো ট্রেন চলাচলের সময়সীমা ০১ (এক) ঘন্টা বৃদ্ধি হয়েছে। মতিঝিল থেকে সর্বশেষ ট্রেন এখন রাত ০৮:৪০ মিনিট এর পরিবর্তে রাত ০৯:৪০ মিনিটে ছাড়বে এবং ট্রেনটি প্রত্যেকটি স্টেশনে থেমে উত্তরা উত্তর স্টেশনে পৌঁছাবে রাত ১০:১৪ মিনিটে। এই বর্ধিত সময়ে ১২ (বার) মিনিট Off Peak Headway-তে আরো ১০ বার মেট্রো ট্রেন চলাচল করবে। এতে দৈনিক মেট্রো ট্রেন (১৮৪+১০=) ১৯৪ বার চলাচল করবে এবং (২৩০৮*১৯৪=) ৪ লক্ষ ৪৭ হাজার ৭ শত ৫২ জন যাত্রী যাতায়াত করতে পারবেন;
- সকাল ৭.১০ মিনিটে এবং সকাল ৭.২০ মিনিটে উত্তরা উত্তর মেট্রোরেল স্টেশন থেকে ছেড়ে যাওয়া মেট্রো ট্রেন দুইটিতে শুধুমাত্র MRT/Rapid Pass ব্যবহার করে ভ্রমণ করা যায়;
- রাত ০৯.০০ ঘটিকার পর মতিঝিল মেট্রোরেল স্টেশন থেকে ছেড়ে যাওয়া মেট্রো ট্রেনসমূহে শুধুমাত্র MRT/Rapid Pass ব্যবহার করে ভ্রমণ করা যাবে;
- রাত ৮.৫০ মিনিটের পর মেট্রোরেল স্টেশনসমূহের সকল টিকিট বিক্রয় অফিস এবং টিকিট বিক্রয় মেশিন বন্ধ হয়ে যাবে;
- সকল মেট্রোরেল স্টেশন হতে সকাল ০৭.১৫ মিনিট থেকে রাত ০৮.৫০ মিনিট পর্যন্ত Single Journey Ticket ক্রয় করা যাবে। একই সঙ্গে MRT Pass ক্রয় এবং MRT/Rapid Pass Top up করা যাবে;
- www.dmtcl.gov.bd অথবা মেট্রোরেল স্টেশন হতে MRT Pass এর নিবন্ধন ফরম সংগ্রহপূর্বক যথাযথভাবে পূরণ করে উপরোল্লিখিত সময়সূচী অনুযায়ী যে কোনো মেট্রোরেল স্টেশন থেকে MRT Pass ক্রয় করা যায়। (MRT Pass/Single Journey Ticket সম্পর্কিত তথ্যাদি);
- নির্ধারিত সময়সীমা অতিক্রম করলে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় অফিসে ১০০/- (একশত) টাকা জরিমানা পরিশোধ করতে হবে;
- কোনো অবস্থাতেই প্ল্যাটফর্ম, কনকোর্স ও মেট্রো ট্রেনের অভ্যন্তরে কোনো খাবার গ্রহণ করা যাবে না;
- সাপ্তাহিক বন্ধ: শুক্রবার
মেট্রোরেলের ভাড়ার তালিকা
মেট্রোরেলের সর্বনিম্ন ভাড়া হল ২০ টাকা। এরপর প্রতি দুই স্টেশন পর পর ১০ টাকা করে ভাড়া বাড়ানো হয়। উত্তরা স্টেশন থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত মেট্রোরেল ভাড়া হল ৬০ টাকা।
উত্তরা নর্থ থেকে:
- উত্তরা সেন্টার ২০ টাকা, ও ঢাকা উত্তরা সাউথ ২০ টাকা,
- পল্লবী ৩০ টাকা,
- মিরপুর-১১ নম্বর ৩০ টাকা,
- মিরপুর-১০ নম্বর ৪০ টাকা,
- কাজীপাড়া ৪০ টাকা,
- শেওড়াপাড়া ৫০ টাকা এবং
- আগারগাঁও ৬০ টাকা।
ঢাকা উত্তরা সেন্টার থেকে:
- উত্তরা নর্থ ২০ টাকা, উত্তরা সাউথ ২০ টাকা,
- পল্লবী ২০ টাকা,
- মিরপুর-১১ নম্বর ৩০ টাকা,
- মিরপুর-১০ নম্বর ৩০ টাকা,
- কাজীপাড়া ৪০ টাকা,
- শেওড়াপাড়া ৪০ টাকা এবং
- আগারগাঁও ৫০ টাকা।
ঢাকা উত্তরা সাউথ থেকে:
- উত্তরা সেন্টার ২০ টাকা,
- উত্তরা নর্থ ২০ টাকা,
- পল্লবী ২০ টাকা,
- মিরপুর-১১ নম্বর ২০ টাকা,
- মিরপুর-১০ নম্বর ৩০ টাকা,
- কাজীপাড়া ৩০ টাকা,
- শেওড়াপাড়া ৪০ টাকা এবং
- আগারগাঁও ৪০ টাকা।
পল্লবী থেকে:
- উত্তরা সাউথ ২০ টাকা, উত্তরা সেন্টার ২০ টাকা, উত্তরা নর্থ ৩০ টাকা,
- মিরপুর-১১ নম্বর ২০ টাকা,
- মিরপুর-১০ নম্বর ২০ টাকা,
- কাজীপাড়া ২০ টাকা,
- শেওড়াপাড়া ৩০ টাকা এবং
- আগারগাঁও ৩০ টাকা।
মিরপুর-১১ নম্বর থেকে:
- পল্লবী ২০ টাকা,
- উত্তরা সাউথ ২০ টাকা,উত্তরা সেন্টার ৩০ টাকা, উত্তরা নর্থ ৩০ টাকা,
- মিরপুর-১০ নম্বর ২০ টাকা,
- কাজীপাড়া ২০ টাকা,
- শেওড়াপাড়া ৩০ টাকা এবং
- আগারগাঁও ৩০ টাকা।
মিরপুর-১০ নম্বর থেকে:
- মিরপুর-১১ নম্বর ২০ টাকা,
- পল্লবী ২০ টাকা,
- উত্তরা সাউথ ৩০ টাকা, উত্তরা সেন্টার ৩০ টাকা, উত্তরা নর্থ ৪০ টাকা,
- কাজীপাড়া ২০ টাকা,
- শেওড়াপাড়া ২০ টাকা এবং
- আগারগাঁও ২০ টাকা।
কাজীপাড়া থেকে:
- মিরপুর-১০ নম্বর ২০ টাকা,
- মিরপুর-১১ নম্বর ২০ টাকা,
- পল্লবী ২০ টাকা,
- উত্তরা সাউথ ৩০ টাকা, উত্তরা সেন্টার ৪০ টাকা,
- উত্তরা নর্থ ৪০ টাকা,
- শেওড়াপাড়া ২০ টাকা এবং
- আগারগাঁও ২০ টাকা।
শেওড়াপাড়া থেকে:
- কাজীপাড়া ২০ টাকা,
- মিরপুর-১০ নম্বর ২০ টাকা,
- মিরপুর-১১ নম্বর ২০ টাকা,
- পল্লবী ৩০ টাকা,
- উত্তরা সাউথ ৪০ টাকা, উত্তরা সেন্টার ৪০ টাকা, উত্তরা নর্থ ৫০ টাকা এবং
- আগারগাঁও ২০ টাকা।
আগারগাঁও থেকে:
- শেওড়াপাড়া ২০ টাকা,
- কাজীপাড়া ২০ টাকা,
- মিরপুর-১০ নম্বর ২০ টাকা,
- মিরপুর-১১ নম্বর ৩০ টাকা,
- পল্লবী ৩০ টাকা,
- উত্তরা সাউথ ৪০ টাকা,
- উত্তরা সেন্টার ৫০ টাকা এবং উত্তরা নর্থ ৬০ টাকা।
মেট্রোরেলের টিকিট / কার্ড কিভাবে নেওয়ার উপায় কি?
প্রথম দিকে স্থায়ী ও সিঙ্গেল জার্নি এর জন্য কার্ড মেট্রোরেল স্টেশন থেকে কিনতে হবে। পরে বিভিন্ন ব্যাঙ্ক ও অনলাইনে রিচার্জ বা কেনা যাবে। মেট্রোরেলের টিকিট বা কার্ড দুইরকম হয় –
সিঙ্গেল জার্নি কার্ড –
মেট্রোরেল নির্ধারিত ভাড়া পরিশোধ করে নিতে হবে। যখন ট্রেন থেকে নামবেন সে সময় সেটা ফিরিয়ে নেয়া হবে মেট্রোরেল যাত্রীর কাছ থেকে। কার্ড দেয়া ছাড়া মেট্রোরেল ষ্টেশন থেকে কেউ বের হতে পারবেন না।
টিকিট / কার্ড সংক্রান্ত আরো কিছু তথ্যঃ
- শিক্ষার্থীদের জন্য হাফ ভাড়ার সুবিধা থাকছে নেই। তবে মেট্রোরেল স্থায়ী কার্ড নিলে ১০ শতাংশ ডিসকাউন্ট পাবে সবাই।
- Ticket Office Machine (TOM) হতে বিক্রয়কারীর সহায়তায় Single Journey Ticket এবং MRT Pass কেনা করা যাবে।
- Ticket Vending Machine (TVM) হতে যাত্রীসাধারণ নিজে স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতেও Single Journey Ticket ক্রয় এবং MRT Pass Top-up করতে পারবেন। Mobile ও Web Applications-এর মাধ্যমেও MRT Pass Top-up করা যাবে।
- ভ্রমন দূরত্ব অনুযায়ী মেট্রোরেল সরকার নির্ধারিত ভাড়া পরিশোধ করে Single Journey Ticket ক্রয় করা যাবে।
- MRT Pass এবং Rapid Pass হতে ভ্রমন দূরত্ব অনুযায়ী মেট্রোরেল সরকার নির্ধারিত ভাড়া কর্তন করা হবে।
- যে কোনো সময় যাত্রীসাধারণ MRT Pass ফেরত দিয়ে জমানতের অর্থ ও অব্যবহৃত অর্থ মেট্রোরেল থেকে ফেরত নিতে পারবেন।
মেট্রোরেলের পাস হারিয়ে গেলে কি করবেন?
MRT Pass হারিয়ে গেলে বা নষ্ট হয়ে গেলে রেজিস্টার্ড কার্ডের বাহককে জামানত পরিশোধ করে নতুন MRT Pass গ্রহণ করবেন। অব্যবহৃত অর্থ স্বয়ংক্রিয়ভাবে নতুন MRT Pass এ স্থানান্তরিত হবে। MRT Pass হারিয়ে গেলে নিকটস্থ মেট্রোরেল স্টেশনের TOM অপারেটরকে অবহিত করে রেজিস্টার্ড কার্ডের অবৈধ ব্যবহার বন্ধ করা যাবে।
মেট্রোরেলের ষ্টেশন সমুহ
STATION | স্টেশন |
---|---|
Uttara North | উত্তরা উত্তর |
Uttara Center | উত্তরা কেন্দ্র |
Uttara South | উত্তরা দক্ষিণ |
Pallabi | পল্লবী |
Mirpur-11 | মিরপুর-১১ |
Mirpur-10 | মিরপুর-১০ |
Kazipara | কাজীপাড়া |
Shewrapara | শেওড়াপাড়া |
Agargaon | আগারগাঁও |
Bijoy Sarawni | বিজয় স্বরণী |
Framgate | ফার্মগেট |
Karwan Bazar | কারওয়ান বাজার |
Shahbag | শাহবাগ |
Dhaka University | ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় |
Bangladesh Secretariat | বাংলাদেশ সচিবালয় |
Motijheel | মতিঝিল |
মেট্রোরেলের নিরাপত্তা ব্যবস্থা কেমন?
- ঢাকা মেট্রোরেলের নিয়ন্ত্রণ ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে Communication Based Train Control System (CBTC) Automatic Train Operation (ATO), Automatic Train Protection (ATP), Automatic Train Supervision (ATS) ও Moving Block System (MBS) অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
- মেট্রোরেল যাত্রীদের নিরাপত্তার নিমিত্ত Synchronized Platform Screen Door (PSD) and Train Door এবং সিসি ক্যামেরা অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। জরুরী মুহুর্তে বের হতে ইমার্জেন্সি এক্সিট ও রয়েছে।
- মেট্রোরেল অগ্নি নির্বাপন ব্যবস্থা হিসেবে স্বয়ংক্রিয় Sprinkler ও Water Hydrant সংযোজনের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
- মেট্রোরেলে যাতায়াতকারী যাত্রীদের নিরাপদ যাতায়াত নিশ্চিত করতে স্বতন্ত্র বিশেষায়িত MRT Police Force গঠনের কার্যক্রম চলমান আছে। তবে তার আগ পর্যন্ত ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ নিরাপত্তা প্রদান করবে।