শীতকালে অন্যান্য ঋতুর তুলনায় ত্বক বেশি শুষ্ক হয়ে উঠে। ত্বকে এই সময়ে বেশি যত্নর প্রয়োজন হয়।
সংবেদনশীল ত্বকের ক্ষেত্রে কখনও কখনও মানানসই ময়শ্চারাইজার পাওয়া যায় না যদিও ত্বক ময়শ্চারাইজিং মুখের স্নিগ্ধতার জন্য খুবই প্রয়োজনীয়। দীর্ঘ স্থায়ী সুস্থ ত্বকের জন্য প্রাকৃতিক যত্ন সবসময়ই উপযোগী। এছাড়াও প্রাকৃতিক যত্নে রাসায়নিক উপাদান কম থাকায় ঝুঁকি কম থাকে। অন্যদিকে, ব্যস্ত জীবন আপনার ত্বকের প্রাকৃতিক যত্ন আয়োজনে যথেষ্ট সময় দেয় না। এ কারণেই প্রাকৃতিক ও কৃত্তিম উভয় উপায় মেনে চলেই ত্বকের যত্ন নেয়া উচিত। শীতকালে উজ্জ্বল ত্বকের জন্য নিচের টছেরগুলো অনুসরণ করুন-
রাতের যত্ন আপনার ত্বকের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ কারণ কেবল রাতের সময় বিশ্রাম করার জন্য কিছুটা সময় পেয়ে থাকি। বিছানায় যাওয়ার আগে খুব ভালভাবে আপনার মুখ পরিষ্কার করুন এবং উপযুক্ত ময়শ্চারাইজার দিন। এছাড়াও সপ্তাহে অন্তত এক বা দুবার ত্বকের পরিচর্যা করার চেষ্টা করুন। প্রাকৃতিক পণ্য যেমন শসা, টমেটো, কমলার ছুলা, ফলের মিশ্রণ বা ডিমের সাদা অংশ ত্বকের ময়শ্চারাইজার হিসেবে ভাল কাজ করে।
সকালই নির্ধারণ করে যে আপনাকে পুরো দিনটি দেখতে কেমন লাগবে। সকাল দিনের খুব ব্যস্ত অংশ। এই জন্য ছুটির দিনগুলোতে প্রাকৃতিক উপাদানের তৈরি প্যাক নিজের হাতে বানিয়ে রাখার চেষ্টা করুন। সকালে হালকা মুখ প্যাক লাগাতে চেষ্টা করুন। আপনি প্যাকের সাথে লেবু, ময়দা, দুধ, মশুরের ডাল, নিম, চন্দন, টি ট্রি ওয়েল, গোলাপ জল ইত্যাদির মিশ্রণ ব্যবহার করতে পারেন।
সারা দিন আপনার সাথে একটি ময়শ্চারাইজার রাখুন। যখনই আপনি ত্বক শুষ্ক মনে করবেন তখনই ময়শ্চারাইজার লাগান। ঘনঘন মুখ ভিজাবেন না কারন তা আপনার মুখ বেশি শুষ্ক করে দিতে পারে।
শীতকালীন তাজা শাকসবজি, দেশি ফল্মুল এবং পানি বেশি করে খান। ত্বক সুস্থ রাখতে নিজেকে যত্নে রাখুন।

সুন্দর ত্বক পেতে যা করবেন! উজ্জ্বল ত্বকের ১০টি জাদুকরী প্রাকৃতিক উপাদান
ওজন কমাতে আদার শরবত (এক সপ্তাহেই ওজন কমিয়ে ফেলুন)
ওজন কমাতে কৌশলগত হউন! যা ডায়েটের তুলনায় সহজ!
মুখের ব্রন ও বড় ছিদ্র থেকে বাসায় বসে পরিত্রাণ পান
৬ থেকে ১২ মাস বয়সী শিশুর খাবারের ক্ষেত্রে যা অবশ্যই মনে রাখবেন
