সাধারন জ্ঞান, বাংলাদেশ বিষয়াবলী, আন্তর্জাতিক বিষয়াবলী থেকে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়, বিসিএস, ও চাকরি পরীক্ষার জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর। সাধারন জ্ঞান থেকে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন উত্তর বা এমসিকিউ নিয়ে এখানে আলোচনা করা হলো। সাধারন জ্ঞান থেকে বিসিএস সহ বিভিন্ন প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় প্রশ্ন কমন আসতে দেখা যায়। আশা করি আপনাদের উপকারে আসবে। সাধারন জ্ঞান থেকে বার বার আসা প্রশ্ন ও উত্তর গুলো এক পলক দেখে নিন।
অপমান শব্দের অপ উপসর্গটি যে অর্থে ব্যবহৃত – বিপরীত
‘ধ্বনি দিয়ে আট বাঁধা শব্দই ভাষার ইট ’ এই ইটকে বাংলা ভাষায় বলে— বর্ণ
ষড়ঋতু এর সন্ধি বিচ্ছেদ – ষট্ + ঋতু
ইচ্ছা শব্দের বিশেষণ -ঐচ্ছিক
নিশীথ রাতে বাজছে বাঁশী। নিশীথ – বিশেষণ
যা বলা হয়নি – অনুক্ত
অক্ষির সমীপে – সমক্ষ
পুষ্প এন সমার্থক নয় – অবনী
গোঁফ খেজুরে বাগধারার অর্থ – নিতান্ত অলস
রাবনের চিতা – চির অশান্তি
পহেলা বৈশাখ চালু করেন – সম্রাট আকবর
কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স ফেব্রুয়ারি ২০২৩ – গুরত্বপুর্ন প্রশ্ন ও উত্তর
সাম্প্রতিক সাধারণ জ্ঞান ২০২৩ থেকে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর
অষ্টম শ্রেণির বোর্ড বই থেকে বিসিএস ও অন্যান্য চাকরি পরীক্ষায় আসা প্রশ্ন ও উত্তর
সবচেয়ে বেশি বার বিসিএস ও অন্যান্য চাকরির পরীক্ষায় আসা পশ্ন ও উত্তর
সাধারন জ্ঞান থেকে বিসিএস ও অন্যান্য চাকরি পরীক্ষায় আসা প্রশ্ন ও উত্তর
হনন করার ইচ্ছা – জিঘাংসা
শুদ্ধ বানান – কৃষিজীবী
আভরন শব্দের অর্থ – অলংকার
নন্দিত নরকে যাঁর উপন্যাস – হুমায়ুন আহমেদ
কোর্মা – তুর্কি শব্দ
তদ্ভব শব্দ – চাঁদ
অপলাপ শব্দের অর্থ – অস্বীকার
প্রত্যয়গতভাবে শুদ্ধ – উৎকর্ষ, উৎকৃষ্ট,
উৎকৃষ্টতা,
পুণ্যে মতি হোক। পুণ্যে – বিশেষ্য রুপে ব্যবহৃত
সমাস ভাষাকে – সংক্ষেপ করে
তিনি দরিদ্র কিন্তু খুব উদার – যৌগিক বাক্য
শুদ্ধ বাক্য – সে এমন রুপবতী যেন অপ্সরা
যে ব্যক্তির দুহাত সমান চলে – সব্যসাচী
সূর্য এর প্রতিশব্দ – আদিত্য
মুজিব নগর স্মৃতি সৌধের স্থপতি -তানভীর কবির
বাঙ্গালীর ইতিহাস – নীহার রঞ্জন রায়
সৌভাগ্যের বিষয় – একাদশে বৃহষ্পতি
সংশপ্তক ভাস্কর্যটিরঅবস্থিত -জাহাঙ্গীনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে
পদ বলতে বোঝায় – বিভক্তিযুক্ত শব্দ বা ধাতু
হাতের পাঁচ অর্থ – শেষ সম্বল
সুন্দর মাত্রেরই একটা আকর্ষণ শক্তি আছে। এখানে সুন্দর – বিশেষ্য
তুমি না বলেছিলে আগামীকাল আসবে?? এখানে না – হ্যাঁ বাচক
যেই তার দর্শন পেলাম, সেই আমরা প্রস্থান করলাম – মিশ্র বাক্য
রবীন্দ্রনাথের নাটক -চতুরঙ্গ
শাহনামা রচনা করেন – ফেরদৌসী
ভাষা মানুষের মুখ থেকে কলমের মুখে আসে, উল্টোটা করতে গেলে মুখে শুধু কালি পড়ে – প্রমথ চৌধুরী
আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে প্রার্থনা টি – ঈশ্বরী পাটনীর
কাশবনের কন্যা – উপন্যাস
যে সমাসের পূর্ব পদ সংখ্যাবাচক এবং সমস্ত পদের দ্বারা সমাহার বোঝায় তাকে বলে- দ্বিগু সমাস
প্রথম বাংলা থিসরাস বা সমার্থক শব্দের অভিধান সংকলন করেন – অশোক মুখোপাধ্যায়
নিরানব্বইয়ের ধাক্কা – সঞ্চয়ের প্রবৃত্তি
একুশে ফেব্রুয়ারি প্রথম সংকলনের সম্পাদক – হাসান হাফিজুর রহমান
বনফুল – বলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায়
কষ্টে অতিক্রম করা যায় না যা -দুরতিক্রম্য
উৎকর্ষতা যে কারনে অশুদ্ধ – প্রত্যয়জনিত কারনে
কোনটি ঠিক – বহিপীর ( নাটক)
ভাষা প্রকাশ বাঙ্গালা ব্যাকরণ রচনা করেন- সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়
ক্রিয়াপদ – সব সময়ে বাক্যে থাকবে
আহোরণ শব্দের বিপরীত – অবরোহন
অন্তরে বিদ্যমান অথচ বাইরে প্রকাশের অসাধ্য এমন যে ভবিষ্যৎ না ভেবে কাজ করে – অবিমৃষ্যকারী
মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক উপন্যাস – আগুনের পরশ মনি
কবর কবিতা রচনা করেন – জসীমউদদীন
চৌ হদ্দি – ফারসি+ আরবি
সর্বাঙ্গে ব্যাথা ঔষধ দিব কোথা। বাক্যে ঔষধ – কর্মে শূন্য
শরৎচন্দ্রের যে উপন্যাস সরকার বাজেয়াপ্ত করে – পথের দাবী
বেটাইম – ফারসি+ ইংরেজী
সন্ধি ব্যাকরণের যে অংশে আলোচিত হয় – ধ্বনিতত্ত্ব
সমুচ্চয়ী অব্যয় ব্যবহৃত হয়েছে – ঢং ঢং ঘন্টা বাজে
শুদ্ধ বানান – সমীচীন
জীবনানন্দ দাশের প্রথম কাব্যগ্রন্ধ – ঝরা পালক
বাংলা সাহিত্যের প্রথম উপন্যাস – প্যারীচাঁদ মিত্রের আলালের ঘরে দুলাল (১৮৫৮)।
বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক উপন্যাস – বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের দুর্গেশনন্দিনী (১৮৬৫)।
বাংলা সাহিত্যের প্রথম মৌলিক নাটক – তারাচরণ শিকদার রচিত ভদ্রার্জুন।
বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক নাটক – মাইকেল মধুসূদন দত্তের শর্মিষ্ঠা (১৮৫৯)।
বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক কমেডি – মাইকেল মধুসূদন দত্তের পদ্মাবতী (১৮৬০)।
বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক ট্রাজেডি – মাইকেল মধুসূদন দত্তের কৃষ্ণকুমারী (১৮৬১)।
বাংলা সাহিত্যে অমিত্রাক্ষর ছন্দে রচিত প্রথম পূর্ণাঙ্গ গ্রন্থ – মাইকেল মধুসূদন দত্তের তিলোত্তমাসম্ভব কাব্য (কাহিনিকাব্য)।
বাংলা সাহিত্যে অমিত্রাক্ষর ছন্দে রচিত প্রথম পত্রকাব্য – মাইকেল মধুসূদন দত্তের বীরাঙ্গনা।
বাংলা সাহিত্যের সর্বপ্রথম, সর্বশেষ ও সার্থক মহাকাব্য – মাইকেল মধুসূদন দত্তের মেঘনাদবধ কাব্য (১৮৬১)।
বাংলা ভাষার মুসলমান রচিত প্রথম নাটক – মীর মশাররফ হোসেনের বসন্ত কুমারী (১৮৭৩)।
বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক রোমান্টিক উপন্যাস – বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের কপালকুণ্ডলা।
বাংলা ভাষার প্রথম সাময়িকী – দিগ্ দর্শন (১৮১৮ সাল)
বাংলা ছাপার অক্ষরে মুদ্রিত বাংলা সাহিত্যের প্রথম বই – কথোপকথন (১৮০১)।
বাংলা সাহিত্যের প্রথম পত্রসাহিত্য – লিপিমালা (১৮০২ সাল) ; রচয়িতা রামরাম বসু।
বাংলা ভাষার প্রথম গল্পগ্রন্থ – উইলিয়াম কেরির ইতিহাসমালা।
বাংলা প্রবন্ধ সাহিত্যে প্রথম জীবনচরিত – রামরাম বসুর রাজা প্রতাপাদিত্য চরিত্র
আধুনিক যুগের বাংলা সাহিত্যের প্রথম কাব্য – রঙ্গলাল বন্দ্যোপাধ্যায়ের পদ্মিনী উপাখ্যান।
বাংলা সাহিত্যে প্রথম বিদ্রোহী প্রধান কাব্য – অগ্নি-বীণা (১৯২২)।
বাংলা সাহিত্যে প্রথম জীবনীকাব্য – শ্রী চৈতন্যভাগবত।
বাংলা ভাষায় প্রকাশিত প্রথম বাংলা ব্যাকরণ – গৌড়ীয় ব্যাকরণ।
বাংলা ভাষার মুসলমান চরিত্র অবলম্বনে প্রথম নাটক – মীর মশাররফ হোসেনের জমিদার দর্পন (১৮৭৩)।
বাংলা নাট্যসাহিত্যে প্রথম ট্রাজেডি রচনার প্রচেষ্টা – যোগেন্দ্রচন্দ্র গুপ্ত রচিত কীর্তিবিলাস (১৮৫২)।
ঢাকা থেকে প্রকাশিত প্রথম নাটক – দীনবন্ধু মিত্রের নীলদর্পন (১৮৬০)।
বাংলা ভাষার প্রথম সাংকেতিক নাটক – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শারদোৎসব (১৯০৮)।
প্রথম বিয়োগাত্মক নাটক – কীর্তিবিলাস।
বাংলা প্রবন্ধধারার প্রবর্তক – রাজা রামমোহন রায়।
কথ্যরীতিতে প্রথম প্রবন্ধ রচয়িতা – প্যারীচাঁদ মিত্র।
প্রথম সমাজ সংস্কারমূলক প্রবন্ধ রচয়িতা – ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।
বাংলা সাহিত্যে প্রথম ইতিহাস বিষয়ক গ্রন্থ রচনা করেন – দীনেশচন্দ্র সেন।
একুশের প্রথম সাহিত্য সংকলন – একুশে ফেব্রুয়ারি (১৯৫৩)।
একুশের প্রথম কবিতা – কাঁদতে আসিনি, ফাঁসির দাবি নিয়ে এসেছি।
একুশের প্রথম নাটক – কবর (১৯৫৩)।
একুশের প্রথম উপন্যাস – আরেক ফাল্গুন (১৯৬৮)।
বাংলাদেশের প্রথম প্রামাণ্য চিত্র – স্টপ জেনেসাইড।
প্রথম বাংলা সবাক চিত্র – জামাই ষষ্ঠী (১৯৩১)।
বাংলাদেশে নির্মিত প্রথম বাংলা (সবাক) চলচ্চিত্র – মুখ ও মুখোশ।
মুক্তিযুদ্ধ পূর্ব যুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র – জীবন থেকে নেয়া।
স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম পূর্ণদৈর্ঘ্য বাংলা চলচ্চিত্র – ওরা ১১ জন।
স্বাধীনতা দিবসে মুক্তিপ্রাপ্ত মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক প্রথম চলচ্চিত্র – মেঘের পরে মেঘ।
বাংলাদেশের প্রথম মঞ্চায়িত নাটক – বাকি ইতিহাস।
বাংলাদেশ বেতারের প্রচারিত প্রথম নাটক – কাঠ ঠোকরা।
বাংলাদেশ টেলিভিশনে প্রচারিত প্রথম নাটক – একতলা দোতলা।
বাংলা সাহিত্যের প্রথম প্রহসন নাটক – একেই কি বলে সভ্যতা।
বাঙ্গালির লেখা প্রথম মুদ্রিত গ্রন্থ – ব্রাহ্মণ-রোমান-ক্যাথলিক সংবাদ।
বাংলায় প্রথম প্রবন্ধ গ্রন্থ – বেদান্ত গ্রন্থ।
ছাপার অক্ষরে প্রথম বাংলা বই – কৃপার শাস্ত্রের অর্থভেদ।
বাংলা সাহিত্যের প্রথম সনেটের নাম – মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত বঙ্গভাষা।
মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের প্রথম বাঙালি ও প্রধান মহিলা কবি – চন্দ্রাবতী (দ্বিজ বংশীদাসের মেয়ে)।
আধুনিক বাংলা সাহিত্যের প্রথম মহিলা কবি – স্বর্ণকুমারী দেবী।
বাংলা সাহিত্যের প্রথম মহিলা ঔপন্যাসিক – স্বর্ণকুমারী দেব ( ১ম উপন্যাস দীপনির্বাণ)।
বাংলা সাহিত্যের প্রথম মুসলিম ঔপন্যাসিক – মীর মশাররফ হোসেন (১ম উপন্যাস রত্নবতী)।
আধুনিক বাংলা গীতিকাব্যের প্রথম ও প্রধান কবি – বিহারীলাল চক্রবর্তী।
মধ্যযুগে বাংলা সাহিত্যের শ্রেষ্ঠ কবি – ভারতচন্দ্র।
বাংলা সাহিত্যের প্রথম নাগরিক কবি – ভারতচন্দ্র।
বাংলা সাহিত্যে আধুনিক যুগের প্রথম কবি – ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত।
বাংলা সাহিত্যের প্রথম ইতিহাস গ্রন্থ রচনা করেন – ড. দীনেশচন্দ্র সেন।
বাংলা সাহিত্যের প্রথম/আদি কবি – লুইপা।
বাংলায় পদাবলির প্রথম কবি – চণ্ডীদাস।
বাংলা সাহিত্যের প্রথম অনুমিত মহিলা কবি – কুক্কুরিপা।
কাব্য রচনাকারী প্রথম মুসলমান কবি – মোজাম্মেল হক।
বাংলা সাহিত্যের প্রথম মুসলিম উপন্যাসিক/নাট্যকার – মীর মশাররফ হোসেন।
বাংলা সাহিত্যের প্রথম প্রহসন রচয়িতা – মাইকেল মধুসূদন দত্ত।
বাংলা সাহিত্যের প্রথম পত্রকাব্য রচয়িতা – মাইকেল মধুসূদন দত্ত।
বাংলা সাহিত্যের প্রথম মহাকাব্য রচয়িতা – মাইকেল মধুসূদন দত্ত।
বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক নাট্যকার – মাইকেল মধুসূদন দত্ত।
বাংলা ভাষায় প্রথম ইসলামী গান ও গজল রচনাকারী – কাজী নজরুল ইসলাম।
উনিশ শতকের প্রথম বাঙ্গালি/মুসলিম লেখক – খন্দকার শামসুদ্দীন মুহম্মদ সিদ্দিকী।
বাংলা সাহিত্যের প্রথম যতি চিহ্নের ব্যবহারকারী – ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।
বাংলা সাহিত্যের প্রথম চলিত রীতির ব্যবহারকারী – প্রমথ চৌধুরী।
প্রথম মহাকাব্য রচনার প্রচেষ্টাকারী – রঙ্গলাল বন্দ্যোপাধ্যায়।
বাংলা সাহিত্যে প্রথম ত্রয়ী মহাকাব্য রচনাকারী – নবীনচন্দ্র সেন।
মৈমনসিংহ গীতিকার প্রথম ইংরেজি অনুবাদক – ড. দীনেশচন্দ্র সেন।
মহুয়া পালার রচয়িতা – দ্বিজ কানাই।
দেওয়ানী মদিনার রচয়িতা – মনসুর বয়াতি।
সমগ্র কোরআন এর প্রথম অনুবাদ করেন – ভাই গিরিশচন্দ্র সেন।
আদি মঙ্গলকাব্য হল মনসামঙ্গল যার অপর নাম পদ্মপুরাণ।
মঙ্গলকাব্য / মনসামঙ্গল এর আদি কবি – কানা হরিদত্ত।
মনসামঙ্গল কাব্যের সবচেয়ে জনপ্রিয় কবি – বিজয়গুপ্ত।
ধর্মমঙ্গল কাব্যের আদি কবি – ময়ূরভট্ট।
ধর্মমঙ্গল কাব্যের প্রণেতা – রুপরাম চক্রবর্তী।
ধর্মমঙ্গল কাব্যধারার শ্রেষ্ঠ কবি – ঘনরাম চক্রবর্তী।
চণ্ডীমঙ্গল কাব্যের রচয়িতা – মুকুন্দরাম চক্রবর্তী।
চণ্ডীমঙ্গলের আদি কবি – মানিক দত্ত।
চণ্ডীমঙ্গল কাব্যের প্রধান/শ্রেষ্ঠ কবি – মুকুন্দরাম চক্রবর্তী।
অন্নদামঙ্গল ধারার প্রধান কবি – ভারতচন্দ্র রায়গুণাধর।
কালিকামঙ্গল কাব্যের আদি কবি – কবি কঙ্ক।
শিবমঙ্গল কাব্যের প্রথম কবি রামকৃষ্ণ রায়।
কবিগানের প্রথম কবি – গুঁজলা পুট (গুঁই)।
বাংলা টপ্পাগানের জনক – নিধু বাবু বা রামনীধি গুপ্ত।
নাথ সাহিত্যের আদি/প্রধান কবি – শেখ ফয়জুল্লাহ।
মার্সিয়া সাহিত্যের আদি কবি – শেখ ফয়জুল্লাহ।
মর্সিয়া সাহিত্যের প্রথম কবি – শেখ ফয়জুল্লাহ।
পুথি সাহিত্যের প্রথম স্বার্থক কবি – ফকির গরীবুল্লাহ।
দোভাষী পুঁথি সাহিত্যের প্রথম ও স্বার্থক কবি – ফকির গরীবুল্লাহ।
মাতৃভাষা ও জনসংখ্যার দিক দিয়ে বাংলা পৃথিবীর – ৬ষ্ঠ ভাষা
ভাষার মৌলিক অংশ – ৪ টি।
ভাষার ক্ষুদ্রতম একক – ধ্বনি
বাংলা ভাষায় মৌলিক স্বরধ্বনির সংখ্যা – ৭ টি
সাধু ভাষায় তৎসম বা সংস্কৃত শব্দের ব্যাবহার বেশি ও গুরুগম্ভীর, নাটক ও সংলাপের জন্য অনুপযুক্ত।
সাধু ও চলিতের মিশ্রণ – গুরুচাণ্ডালী দোষ
চলিত রীতি হচ্ছে পরিবর্তনশীল ও তদ্ভব শব্দবহুল
অপভ্রংশ শব্দের অর্থ – বিকৃত
ধ্বনিতত্ত্বে বর্ণ, সন্ধি, ণত্ব বিধান ষত্ব বিধান ইত্যাদি আলোচিত হয়।
শব্দতত্ত্বের অপর নাম রূপতত্ত্ব, এই অংশে আলোচিত হয় – উপসর্গ,বিভক্তি, লিঙ্গ,বচন, সমাস, ক্রিয়ার কাল ও পুরুষ।
কুলা, ডাব, চোঙ্গা, ঢেঁকি – দেশি শব্দ
চন্দ্র, নক্ষত্র, ভবন, পাত্র, মনুষ্য – তৎসম শব্দ
চশমা, তারিখ, কারখানা, আমদানি, রপ্তানি – ফারসি শব্দ
আদালত, কলম, মহকুমা, বাকি – আরবি শব্দ
দারোগা, বাবুর্চি, কাচি – তুর্কি শব্দ
চাবি, গির্জা, বালতি, আনারস, পেয়ারা – পর্তুগিজ শব্দ
রিক্সা, হারিকিরি- জাপানি শব্দ
চাহিদা, শিখ – পাঞ্জাবি শব্দ
হরতাল, খদ্দর – গুজরাটি শব্দ
চৌহদ্দি – ফারসি+আরবি
হেড মৌলভী – ইংরেজি+ফারসি মুজাহিদ
নিলীন বর্ণ বলা হয় – ‘অ’ কে
বাংলা ভাষায় অর্ধস্বরের সংখ্যা ৪টি – ই, উ, এ, ও
নাসিক্য ধ্বনি ৩টি – ঙ,ন,ম
ড় – একটি তাড়নজাত ধ্বনি
বিভক্তিহীন নাম শব্দকে বলে – প্রাতিপাদিক।
মাত্রাহীন বর্ণ ১০টি
অর্ধমাত্রা ৮টি
পাশাপাশি দুই শব্দের মিলনকে সন্ধি বলে।
সন্ধির প্রধান সুবিধা উচ্চারণগত সুবিধা।
নী+অন = নয়ন
নৌ+ইক = নাবিক ➢ সম+চয় = সঞ্চয়
জন+এক = জনৈক ➢ গো+এষণা = গবেষণা
সদ্যঃ+জাত =সদ্যোজাত ➢ শুভ+ইচ্ছা = শুভেচ্ছা
বাচঃ+পতি = বাচস্পতি ➢ পরি+ঈক্ষা = পরীক্ষা
তনু+ঈ = তন্বী ➢ ইতি+আদি = ইত্যাদি
রত্ন+আকর = রত্নাকর ➢ জান+এক = জৈনিক
মনঃ+রম = মনোরম ➢ গৈ+অক = গায়ক
উপরি+উক্ত = উপর্যুক্ত ➢ ক্ষুধা+ঋত = ক্ষুধার্ত
পর+পর = পরস্পর ➢ দ্বীপ+অয়ন = দ্বৈপায়ন
বাক+আড়ম্বর = বাগাড়ম্বর ➢ বন+পতি = বনস্পতি
ষট+ঋতু = ষড়ঋতু ➢ রবীন্দ্র = রবি+ইন্দ্র
পদ+হতি = পদ্ধতি ➢ সতী+ঈশ = সতীশ
নব+ঊঢ়া = নবোঢ়া ➢ ভাস+বর = ভাস্কর
আবিঃ+কার = আবিস্কার ➢ বাক+দান = বাগদান
প্রাতরাশ = প্রাতঃ+রাশ ➢ নিঃ+রব = নীরব
দুর্যোগ = দুর্যোগ ➢ অহঃ+অহ = অহরহ
নিত্য স্ত্রীবাচক শব্দ – কুলটা, বিধবা
নিত্য পুরুষবাচক শব্দ – কবিরাজ, কৃতদার, বৃক্ষ
বচন অর্থ সংখ্যার ধারণা
ব্যাসবাক্যকে সমাসবাক্য বা বিগ্রহবাক্য বলা হয়
সমাস নিষ্পন্ন পদটির নাম – সমস্তপদ
দম্পতি = জায়া ও পতি – দ্বন্দ্ব সমাস
দুধে-ভাতে, জলে-স্থলে – অলুক দ্বন্দ্ব
জ্যোৎস্নারাত, সিংহাসন, স্মৃতিসৌধ – মধ্যপদলোপী কর্মধারয় সমাস
কাজলকালো, তুষারশুভ্র, অরুণরাঙ্গা – উপমান কর্মধারয়
জজ সাহেব – কর্মধারয়
চাঁদমুখ, পুরুষসিংহ – উপমিত কর্মধারয়
মনমাঝি, বিষাদ সিন্ধু – রূপক কর্মধারয়
পূর্বপদে বিভক্তি লোপ পেয়ে যে সমাস হয়, তাকে তৎপুরুষ সমাস বলে
গুরুভক্তি,হজ্জযাত্রা – চতুর্থী তৎপুরুষ
রাজুত – ষষ্ঠী তৎপুরুষ
হরবোলা, খেচর, পকেটমার – উপপদ তৎপুরুষ
শতাব্দী – দ্বিগু সমাস
হাতাহাতি, মারামারি, কানাকানি, লাঠালাঠি – ব্যতিহার বহুব্রীহি
আশীবিষ- বহুব্রীহি মুজাহিদ
খাঁটি বাংলা উপসর্গ – ২১ টি
ক্রিয়াপদের মূল অংশকে বলে – ধাতু
√মুড়ু্+ক = মোড়ক ➢ √খেল্+অনা = খেলনা
জাল+ইয়া = জেলে ⇨ শ্রৎ+ধা+অ+আ = শ্রদ্ধা
বচ+তব্য = বক্তব্য ⇨ জাগৃ+ইত = জাগরিত
নী+অন = নয়ন ⇨ প্রিয়-ইমন = প্রেম
দুল+অনা = দোলনা ⇨ বচ+ক্তি = উক্তি
মহৎ+ইমন = মহিমা
একটি সার্থক বাক্যের গুণ তিনটি – আকাঙ্ক্ষা, আসত্তি, যোগ্যতা
গায়ক [ গৈ+ণক(অক)] ➢ দৌহিত্র ( দুহিতা+ষ্ণ্য )
পঙ্কজ ➢ রাজপুত ➢ মহাযাত্রা ➢ জলধি
নিশীথ রাতে বাজে বাঁশি, বাক্যে ‘নিশীথ’ কোন পদ – বিশেষ্যের বিশেষণ।
এ মাটি সোনার বাড়া,সোনা–বিশেষণের অতিশায়ন।
মা শিশুকে চাঁদ দেখাচ্ছেন – মা,প্রযোজক কর্তা।
এখন গোল্লায় যাও – মিশ্র ক্রিয়া
সাইরেন বেজে উঠল – যৌগিক ক্রিয়াপদ
বাঘে-মহিষে এক ঘাটে জল খায়। এখানে বাঘে-মহিষে – ব্যতিহার কর্তা
টাকায় টাকা আনে – কর্তা কারকে সপ্তমী।
ডাক্তার ডাক – কর্ম কারকে শূন্য
টাকায় কী না হয় – করণ কারকে সপ্তমী
শিকারী বিড়াল গোঁফে চেনা যায় – করণে সপ্তমী
এ (কলমে) ভালো লেখা হয় – করণে সপ্তমী
ভিখারিকে ভিক্ষা দাও – সম্প্রদানে চতুর্থী
গুরু জানে ভক্তি কর – সম্প্রদান কারক
টাকায় টাকা হয় – অপাদানে সপ্তমী
তিলে তৈল হয় – অপাদানে সপ্তমী
গাড়ি ‘স্টেশন’ ছাড়লো – অপাদানে শূন্য
সর্বাঙ্গে ব্যথা,(ঔষধ) দিব কোথা – কর্মকারকে শূন্য
ভারতচন্দ্র – রায় গুণাকর
মধুসূদন মজুমদার – দৃষ্টিহীন
কিশোর কবি – সুকান্ত ভট্টাচার্য
আলাওল – মহাকবি
বিহারীলাল চক্রবর্তী – ভোরের পাখি
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় – নীল লোহিত
মুকুন্দরাম দাস – চারণ কবি
ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত – যুগ সন্ধিক্ষণের কবি
হেমচন্দ্র – বাংলার মিল্টন
মুকুন্দরাম চক্রবর্তী – কবিকঙ্কন
সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত – ছন্দের যাদুকর
আরেক ফাল্গুন – জহির রায়হান
কবর – মুনীর চৌধুরী
পায়ের আওয়াজ পাওয়া যায় – সৈয়দ শামসুল হক
চিলেকোঠার সেপাই – আখতারুজ্জামান ইলিয়াস
রাইফেল রোটি আওরাত – আনোয়ার পাশা
লোবান – সৈয়দ শামসুল হক
জাহান্নাম হইতে বিদায় – শওকত ওসমান
হাঙ্গর নদী গ্রেনেড – সেলিনা হোসেন
এ গোল্ডেন এজ – তাহমিনা আনাম।
আগুনের পরশমণি – হুমায়ূন আহমেদ
জীবন থেকে নেয়া চলচ্চিত্রটির পরিচালক – জহির রায়হান।
আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি গানটির গীতিকার – আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী।
দিবারাত্রির কাব্য একটি – উপন্যাস
কারাগারের রোজনামচা, অসমাপ্ত আত্মজীবনী – বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান
বাঙ্গালা ভাষার ইতিবৃত্ত – মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ
ভাষা প্রকাশ বাঙ্গালা – সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়
শাহনামা – ফেরদৌসী
গাজী মিয়ার বস্তানী – মীর মশাররফ হোসেন
আমি কিংবদন্তির কথা বলছি কবিতাটি – আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ
প্রতিদিন ঘরহীন ঘরে, অক্টোপাস, স্মৃতির শহর – শামসুর রাহমান। মুজাহিদ
সাত সাগরের মাঝি কাব্যগ্রন্থের রচয়িতা – ফররুখ আহমদ
সঞ্চিতা – কাজী নজরুল ইসলাম
সঞ্চয়িতা – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
কায়কোবাদের মহাশ্মশান – পানিপথের তৃতীয় যুদ্ধ নিয়ে
বনি আদম – গোলাম মোস্তফা
বাংলা ভাষায় রচিত প্রথম নাটক – ভদ্রার্জুন
ঐতিহাসিক নাটক – নূরজাহান
‘এইসব দিনরাত্রি’ নাটকটির লেখক – হুমায়ূন আহমেদ
‘ওরা কদম আলী’ নাটকটির রচয়িতা – মামুনুর রশিদ
‘রক্তকরবী’ নাটকটির রচয়িতা – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
সামাজিক নাটক – সধবার একাদশী
৪৪তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
৪৩তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
৪২তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
৪১তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
৪০তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
৩৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
৩৮তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
৩৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
৩৬তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
৩৫তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
৩৪তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
৩৩তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
৩২তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
৩১তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
৩০তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
২৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
২৮তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
২৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
২৬তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
২৫তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
২৪তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান (বাতিল)
২৪তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
২৩তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
২২তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
২১তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
২০তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
১৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
১৮তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
১৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
১৬তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
১৫তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
১৪তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
১৩তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
১২তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
১১তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
১০তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান