মধ্য ও পশ্চিমা এশিয়ায় জন্মগত এই পালংশাকের পাতা সবজি হিসাবে খাওয়া হয়।
পালংশাক বিভিন্ন স্থানে জনপ্রিয় খাদ্য হিসাবে গ্রহন করা হয়। সালাদ সহ বিভিন্ন ধরনের রান্নার মধ্যে পালংশাকের উপস্থিতি সাধারনভাবেই লক্ষণীয়। পালংশাকে প্রচুর পরিমানে তন্তু এবং পুষ্টি যেমন ভিটামিন কে, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ফোলেট, ভিটামিন সি, লোহা, ম্যাঙ্গানিজ, পটাসিয়াম, ট্রিপটফোন এবং অন্যান্য ভিটামিন এবং খনিজ সহ আরও অনেক পুষ্টি রয়েছে। এই সবজি আপনি আপনার নিয়মিত খাদ্য তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন যা আপনাকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করবে।
পালংশাকের পুষ্টিতে শক্তিশালী বিরোধী-প্রদাহ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্ষমতা আছে। এছারাও পালংশাকের ক্লোরোফিল এবং থাইলাকয়েড এর উপর গবেষণা করে দেখা গেছে যে এই খাদ্য ক্ষুধা ও রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রনে সাহায্য করতে পারে। পালংশাকের ক্যারোটিনোয়েড যৌগ ক্যান্সার, হৃদরোগ, ডায়াবেটিস, নিউরোডিজেনারেটিক রোগ এবং স্থুলুতা সহ অনেক রোগের ঝুঁকি হ্রাসের করে।
এই শাক ফ্লেভোনিওয়েড সরবরাহ করে, যা একটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা শরীরের মধ্যে রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে এবং সবজিটিকে নির্ভরযোগ্য অ্যান্টি-এজিং সবজিতে পরিনিত করে। পালংশাকে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের পাশাপাশি ভিটামিন এবং খনিজ সামগ্রীর রয়েছে যেমন ভিটামিন সি, ভিটামিন এ, খনিজ ম্যাগনেস, জিংক এবং সেলেনিয়াম যা শরীরের মধ্যে বিভিন্ন সিস্টেম সচল রাখে এবং পরিপাক থেকে শুরু করে চোখের দৃষ্টিশক্তি পর্জন্ত ভাল রাখে। প্রতিদিন পালংশাক খেলেও শরীরে এর কোন নেতিবাচক প্রভাব নেই।
এই শাক সালাত হিসেবে বা কাঁচা খেলেও অনেক উপকার পাওয়া যায়। অনেকে মনে করে কাঁচা খেলে কিডনির সমস্যা হতে পারে। এর কারন হল সকল সবুজ উদ্ভিদেই অক্সালিক এসিড থাকে। অধিকাংশ মানব শরীরেই অক্সালিক এসিড সহজেই নির্গমন হয়ে যায় ফলে কোনও সমস্যা হয় না। কিন্তু যাদের শরীরে পুষ্টির অভাব রয়েছে তাদের শরীর অক্সালিক এসিডের সাথে ক্যালসিয়াম ধরে রাখে ফলে কিডনিতে পাথর তৈরি হয়।
পালংশাক চাষ পদ্ধতি, পালংশাকের একটি জাতের নাম লেখ, পালং শাক খাওয়ার নিয়ম, পালংশাক চাষে ইউরিয়া সার উপরি প্রয়োগের কারন ব্যাখ্যা কর, পালংশাক এর উপকারিতা, পালং শাকের অপকারিতা, পালং শাকের উপকারিতা ও অপকারিতা, পালং শাক ছবি,
সুন্দর ত্বক পেতে যা করবেন! উজ্জ্বল ত্বকের ১০টি জাদুকরী প্রাকৃতিক উপাদান
ওজন কমাতে আদার শরবত (এক সপ্তাহেই ওজন কমিয়ে ফেলুন)
ওজন কমাতে কৌশলগত হউন! যা ডায়েটের তুলনায় সহজ!
মুখের ব্রন ও বড় ছিদ্র থেকে বাসায় বসে পরিত্রাণ পান
৬ থেকে ১২ মাস বয়সী শিশুর খাবারের ক্ষেত্রে যা অবশ্যই মনে রাখবেন
গর্ভবতী মায়ের যে বিষয় গুলো অবশ্যই মেনে চলতে হবে
সন্তানকে বুকের দুধ খাওয়ানোর যত উপকারিতা
ত্বকের কালো দাগ দূর করতে ঘরোয়া টিপস!
ত্বকে বয়সের ছাপ বা দ্রুত বুড়িয়ে যাওয়ার কারন গুলি জেনে নিন!
অনিদ্রা দূর করার জন্য ৬ টি পরামর্শ
স্তন ক্যান্সার বা ব্রেস্ট ক্যান্সার হওয়ার ১১টি প্রধান কারণ
শিশুদের কি টিকা দিতে হয়, শিশুর টিকা কখন দিতে হয়, রোগের নাম, টিকার নাম..