বাংলাদেশের নদ-নদী সম্পর্কিত সাধারণ জ্ঞান বা MCQ Questions।
বাংলাদেশের নদ-নদী সম্পর্কিত প্রশ্ন যা বিসিএস সহ বিভিন্ন পরীক্ষায় কমন আসে তা এখানে দেয়া হয়েছে। বাংলাদেশের নদ-নদী থেকে বিভিন্ন পরীক্ষায় আসা প্রশ্ন গুলি এক পলক দেখে নিন।
১। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৯৫৯ সালে।
২। বাংলাদেশ নদী গবেষণা ইনস্টিটিউট অবস্থিত – ফরিদপুর।
৩। বাংলাদেশ ভারত যৌথ নদী কমিশন (JRC) গঠিত হয় – ১৯৭২ সালে।
৪। ভারত বাংলাদেশ যৌথ নদী কমিশনের অন্যতম প্রধান লক্ষ্য – বন্যা নিয়ন্ত্রণের দু’দেশের মধ্যে সহযোগিতা।
৫। গঙ্গা-ব্রহ্মপুত্র-মেঘনা সম্মিলিত নদী অববাহিকায় বাংলাদেশের অন্তর্ভুক্ত – ৩৩ শতাংশ।
৬। ভূমিকম্পের জন্য বাংলাদেশের যে নদীর গতিপথ পরিবর্তিত হয়েছে – ব্রহ্মপুত্র।
৭। বাংলাদেশের আন্তঃসীমান্ত নদীর সংখ্যা – ৫৭টি।
৮। ভারত-বাংলাদেশ অভিন্ন নদী – ৫৪টি।
কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স ফেব্রুয়ারি ২০২৩ – গুরত্বপুর্ন প্রশ্ন ও উত্তর
সাম্প্রতিক সাধারণ জ্ঞান ২০২৩ থেকে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর
অষ্টম শ্রেণির বোর্ড বই থেকে বিসিএস ও অন্যান্য চাকরি পরীক্ষায় আসা প্রশ্ন ও উত্তর
সবচেয়ে বেশি বার বিসিএস ও অন্যান্য চাকরির পরীক্ষায় আসা পশ্ন ও উত্তর
সাধারন জ্ঞান থেকে বিসিএস ও অন্যান্য চাকরি পরীক্ষায় আসা প্রশ্ন ও উত্তর
৯। উপনদী ও শাখানদী সহ বাংলাদেশের নদীর মোট দৈর্ঘ্য – ২২,১৫৫ কিমি।
১০। ভারত থেকে যতগুলো আন্তর্জাতিক নদী বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে – ৫৪টি।
১১। মিয়ানমার থেকে যতগুলো নদী বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে – ৩টি।
১২। যে নদী বাংলাদেশ হতে ভারতে প্রবেশ করেছে – আত্রাই।
১৩। যে নদীটি বাংলাদেশ থেকে ভারতে গিয়ে আবার বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে – আত্রাই।
১৪। বাংলাদেশের বৃহত্তম নদী – মেঘনা।
১৪। বাংলাদেশের দীর্ঘতম নদী – মেঘনা।
১৫। বাংলাদেশের প্রশস্ততম নদী – মেঘনা।
১৬। বাংলাদেশের গভীরতম নদী – মেঘনা।
১৭। সবচেয়ে নাব্য নদী – মেঘনা।
১৮। আন্তর্জাতিক নদী – ব্রহ্মপুত্র।
১৯। বাংলাদেশের নদীগুলোর মধ্যে সবচেয়ে দীর্ঘ পথ অতিক্রম করেছে – ব্রহ্মপুত্র।
২০। পদ্মা নদীর উৎপত্তি – হিমালয় পর্বতে।
২১। বাংলাদেশের যে নদীর উৎপত্তিস্থল তিব্বতে – ব্রহ্মপুত্র।
২২। তিব্বতের মানস সরোবর থেকে উৎপন্ন – ব্রহ্মপুত্র।
২৩। ব্রহ্মপুত্র নদীর উৎপত্তিস্থল – মানস সরোবর হ্রদ।
২৪। ব্রহ্মপুত্র নদী হিমালয়ের যে শৃঙ্গ থেকে উৎপন্ন হয়েছে – কৈলাস।
২৫। কর্ণফুলী নদীর উৎস ভারতের যে রাজ্যে – মিজোরাম।
২৬। মাতামুহুরী নদী যেখানে হতে উৎপন্ন হয়েছে – লামার মইভার পর্বত।
২৭। যে নদীটির উৎপত্তিস্থল বাংলাদেশে – হালদা।
২৮। ‘হালদা’ নদীর উৎপত্তিস্থল – খাগড়াছড়ির বাদামতলী পর্বতশৃঙ্গ।
২৯। আরাকান পাহাড় হতে উৎপন্ন নদী – সাঙ্গু, নাফ।
৩০। সিকিমের পর্বত থেকে বাংলাদেশের যে নদীর উৎপত্তি হয়েছে – করোতোয়া।
৩১। তিস্তা নদীর উৎপত্তিস্থল – সিকিমের পর্বত অঞ্চল।
৩২। কংস নদীর উৎপত্তিস্থল – গারো পাহাড়।
৩৩। শীতলক্ষ্যা নদী উৎপন্ন হয়েছে – ব্রহ্মপুত্র নদ হতে।
৩৪। বাংলাদেশের জলসীমায় উৎপত্তি ও সমাপ্ত নদী – হালদা।
৩৪। যে নদীটির উৎস ও সমাপ্তি বাংলাদেশের অভ্যন্তরে – হালদা।
৩৫। যে নদীটি বাংলাদেশের উৎপত্তি হয়ে বঙ্গোপসাগরে পতিত হয়েছে – হালদা।
৩৬। যেটি নদ – ব্রহ্মপুত্র।
৩৭। যেটি নদ নয় – মেঘনা।
৩৮। যেটি নদী নয় – ব্রহ্মপুত্র।
৩৯। গঙ্গা নদী বাংলাদেশে প্রবেশ করে যে নাম ধারণ করা হচ্ছে – পদ্মা।
৪০। পদ্মা নদী যে জেলার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে – রাজশাহী।
৪১। পদ্মা ও যমুনা যেখানে মিলিত হয়েছে – গোয়ালন্দ।
৪২। পদ্মা-যমুনা নদী যে স্থানে মিলিত হয়েছে – দৌলতদিয়া ঘাট।
৪৩। বাংলাদেশের ঢোকার পর গঙ্গা নদী ব্রহ্মপুত্র যমুনার সাথে যে জায়গায় মিশে – গোয়ালন্দ।
৪৪। দোলাই যে নদীর পূর্ব নাম – বুড়িগঙ্গা।
৪৫। যে নদীর অপর নাম কীর্তিনাশা – পদ্মা।
৪৬। পদ্মা নদীর উপনদী – মহানন্দা।
৪৭। উত্তর-পূর্ব দিক থেকে আগত পদ্মার উপনদী – পুনর্ভবা।
৪৮। পুনর্ভবা, নগর, টাঙ্গন যে নদীর উপনদী – মহানন্দা।
৪৯। তিতাস যে নদীর উপনদী – মেঘনা।
৫০। যমুনার উপনদী – তিস্তা।
৫১। মাইনী যে নদীর উপনদী – কর্ণফুলী।
৫২। শীতলক্ষ্যা যে নদীর শাখা নদী – ব্রহ্মপুত্র।
৫৩। ধলেশ্বরী যে নদীর শাখা নদী – যমুনা।
৫৪। ধলেশ্বরী নদীর শাখা নদী – বুড়িগঙ্গা।
৫৫। কপোতাক্ষ, শিবসা ও পশুর যে নদীর শাখা নদী – ভৈরব।
৫৬। যেটি পদ্মার শাখা নদী – আড়িয়াল খাঁ।
৫৭। পদ্মা নদীর শাখা নদী – মাথাভাঙ্গা।
৫৮। পদ্মার শাখা নদী হচ্ছে – মধুমতি।
৫৯। গড়াই যে নদীর শাখা নদী – পদ্মা।
৬০। কপোতাক্ষ নদ নদীর শাখা – পদ্মা।
৬১। প্রায় সাড়ে তেরো কোটি বছর আগে বাংলাদেশ একটি নদীর প্রবাহমান ছিল, যে নদী – ব্রহ্মপুত্র।
৬২। ব্রহ্মপুত্র নদ যে দেশের ভিতর দিয়ে প্রবাহিত নয় – নেপাল।
৬৩। যে নদীটি ভারত, চীন ও বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে – ব্রহ্মপুত্র।
৬৪। ব্রহ্মপুত্র নদীর যে জেলার ভেতর দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে – কুড়িগ্রাম।
৬৫। যে স্থানে ব্রহ্মপুত্র নদ যমুনা ও পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদে বিভক্ত হয়েছে – দেওয়ানগঞ্জ।
৬৬। ব্রহ্মপুত্রের প্রধান শাখা নদী – যমুনা।
৬৭। পুরাতন ব্রহ্মপুত্র নদী যে জেলার উপর দিয়ে প্রবাহিত – জামালপুর, ময়মনসিংহ।
৬৮। যমুনা নদী যেখানে পতিত হয়েছে – পদ্মা।
৬৯। উৎপত্তিস্থলে মেঘনার নাম – বরাক।
৭০। যে নদীর ভারতীয় অংশের নাম বরাক – মেঘনা।
৭১। কুশিয়ারা যে অঞ্চলের নদী – সিলেট।
৭২। সুরমা ও কুশিয়ারা এ দুটি নদীর মিলিত স্রোতের নাম – মেঘনা।
৭৩। সুরমা ও কুশিয়ারা নদী মেঘনা নাম ধারণ করার পূর্বে যে জেলায় পরস্পরের সাথে মিলিত হয় – হবিগঞ্জ।
৭৪। বাংলাদেশের যেখানে সুরমা ও কুশিয়ারা নদী মিলিত হয়ে মেঘনা নাম ধারণ করেছে – আজমিরিগঞ্জ।
৭৫। মেঘনা নদী ব্রহ্মপুত্রের সাথে মিলিত হয়েছে – ভৈরব বাজারে।
৭৬। পদ্মা ও মেঘনা যেখানে মিলিত হয়েছে – চাঁদপুর।
৭৭। বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের মধ্যে বাণিজ্যের জন্য যে নদী পার হতে হয় – নাফ।
৭৮। বাংলাদেশ ও মিয়ানমার যে নদী দ্বারা বিভক্ত – নাফ।
৭৯। নাফ নদী বাংলাদেশের যে সীমান্ত বরাবর প্রবাহিত – মিয়ানমার।
৮০। বাংলাদেশ ও মিয়ানমারকে বিভক্তকারী ‘নাফ’ নদীর দৈর্ঘ্য – ৫৬ কিমি।
৮১। ‘হালদা ভ্যালি’ অবস্থিত – খাগড়াছড়ি।
৮২। তিস্তা নদী যে নদীর সাথে মিলিত হয়েছে – যমুনা।
৮৩। বাঙালি ও যমুনা নদীর সংযোগ – বগুড়া।
৮৪। ‘বাঙালি’ নামের নদীটি বাংলাদেশের যে জেলায় অবস্থিত – বগুড়া।
৮৫। কুমিল্লা জেলা যে নদীর তীরে অবস্থিত – গোমতি।
৮৬। ঢাকা যে নদীর তীরে অবস্থিত – বুড়িগঙ্গা।
৮৭। চট্টগ্রাম যে নদীর তীরে অবস্থিত – কর্ণফুলি।
৮৮। কুষ্টিয়া শহর যে নদীর তীরে অবস্থিত – গড়াই।
৮৯। যশোর যে নদীর তীরে অবস্থিত – কপোতাক্ষ।
৯০। চিত্রা নদীর পাড়ে যে শহর অবস্থিত – নড়াইল।
৯১। মাদারীপুর শহর যে নদীর তীরে অবস্থিত – আড়িয়াল খাঁ।
৯২। রংপুর দিয়ে প্রবাহিত নদীর নাম ঘাঘট, তিস্তা।
৯৩। তেতুঁলিয়া যে নদীর তীরে অবস্থিত – মহানন্দা।
৯৪। ভৈরব নদীর তীরে যে শহর অবস্থিত – খুলনা।
৯৫। ‘ভৈরব’ নদীর অবস্থান – ঝিনাইদহ।
৯৬। চেঙ্গী নদী যে জেলায় অবস্থিত – খাগড়াছড়ি।
৯৭। ময়ূর নদীয়া জেলায় অবস্থিত – খুলনা।
৯৮। বাংলাদেশের যে জেলায় রজতরেখা নদীটি অবস্থিত – মুন্সিগঞ্জ।
৯৯। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় যে নদী অবস্থিত – তিতাস।
১০০। ‘সাঙ্গু’ নদী অবস্থিত – বান্দরবান।
১০১। সিলেট যে নদীর তীরে অবস্থিত – সুরমা।
১০২। বরিশাল যে নদীর তীরে অবস্থিত – কীর্তনখোলা।
১০৩। বাংলাদেশের যে নদী থেকে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে মাছের রেণু পোনা সংগ্রহ করা হয় – হালদা।
১০৪। এশিয়ার (বাংলাদেশের) সর্ববৃহৎ প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজনন কেন্দ্র – হালদা নদী।
১০৫। ‘হালদা নদী’ বিখ্যাত যে জন্য – মৎস্য প্রজনন।
১০৬। যে নদীটিতে জোয়ার ভাঁটা হয় না – গোমতি।
বাংলাদেশের নদ নদী pdf, বাংলাদেশের নদ নদী মানচিত্র, বাংলাদেশের নদ-নদী সম্পর্কিত সাধারণ জ্ঞান mcq, বাংলাদেশের নদী কয়টি, বাংলাদেশের নদ নদী বিসিএস pdf, বাংলাদেশের নদের তালিকা, বাংলাদেশের নদ নদী রচনা, বাংলাদেশের নদীর উৎপত্তি