ভূগোল ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা টপিকের উপর ১০ নম্বর বরাদ্দ থাকে। এখানে অল্প একটু সময় দিলে ভালো নম্বর তোলা যায়। এছাড়াও ‘ভূগোল ও পরিবেশ’ অংশের সাথে বাংলাদেশ বিষয়াবলি ও আন্তর্জাতিক বিষয়াবলির অনেক টপিক মিলে যাওয়ায়, ‘ভূগোল ও পরিবেশ’ অংশের প্রস্তুতি ভালো করে নিলে অনেক প্রশ্ন কমন পাওয়া যায়।
মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিকের পাঠ্য বই থেকে সিলেবাস অনুযায়ী টপিক ধরে পরলে ভূগোল ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার উপর ভালো ভাবে প্রস্তুতি নেয়া হইয়ে যায়। এই পোস্ট মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিকের পাঠ্য বই থেকে ভূগোল ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিষয়ের উপর সম্ভাব্য সকল প্রশ্ন ও উত্তর দেয়া হল।
কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স ফেব্রুয়ারি ২০২৩ – গুরত্বপুর্ন প্রশ্ন ও উত্তর
সাম্প্রতিক সাধারণ জ্ঞান ২০২৩ থেকে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর
অষ্টম শ্রেণির বোর্ড বই থেকে বিসিএস ও অন্যান্য চাকরি পরীক্ষায় আসা প্রশ্ন ও উত্তর
সবচেয়ে বেশি বার বিসিএস ও অন্যান্য চাকরির পরীক্ষায় আসা পশ্ন ও উত্তর
সাধারন জ্ঞান থেকে বিসিএস ও অন্যান্য চাকরি পরীক্ষায় আসা প্রশ্ন ও উত্তর
১। বাংলাদেশের মধ্যভাগ দিয়ে অতিক্রম করেছে – কর্কটক্রান্তি রেখা।
২। বাংলাদেশ ২০⁰ ৩৪′ উত্তর অক্ষরেখা থেকে ২৬⁰ ৩৮’ উত্তর অক্ষরেখার মধ্যে অবস্থিত।
৩। বাংলাদেশ ৮৮⁰ ০১′ পূর্ব দ্রাঘিমা থেকে ৯২⁰ ৪১′ পূর্ব দ্রাঘিমারেখার মধ্যে অবস্থিত। [৩৬ ৩ম বিসিএস]
৪। ২০১৫ সালের ৩১ জুলাই ভারতের সাথে ছিটমহল বিনিময়ের ফলে এদেশের সাথে ১০,০৪১ একর জমি যোগ হয়।
৫। বাংলাদেশের টেরিটোরিয়াল বা রাজনৈতিক সমুদ্রসীম – ১২ নটিক্যাল মাইল।
৬। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সমুদ্রসীমা বা Exclusive Economic Zone – ২০০ নটিক্যাল মাইল। [৩৭ তম বিসিএস]
৭। বাংলাদেশের উপকূলীয় ভূখণ্ড সমুদ্রে ৩৫০ নটিক্যাল মাইল পর্য্ন্ত যার ভৌগোলিক নাম মহীসোপান।
৮। বাংলাদেশের সর্বমোট সীমারেখা—৪৭১১ কি.মি।
৯। বাংলাদেশ-ভারতের সীমারেখা—৩৭১৫ কি.মি। (বিজিবি)’র তথ্য মতে, ৪১৫৬ কিলোমিটার। [৩৬ ৩ম বিসিএস]
১০। বাংলাদেশ-মিয়ানমারের সীমারেখা—২৮০ কি.মি.।(বিজিবি)’র তথ্য মতে, ২৭১ কিলোমিটার।
১১। ভূপ্রকৃতির ভিক্তিতে বাংলাদেশকে – ৩ টি ভাগে ভাগ করা যায়।
১২। টারশিয়ারি যুগের পাহাড় সমূহকে –২ ভাগে ভাগ করা যায়।
১৩। বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বের পাহাড়গুলোর গড় উচ্চতা – ৬১০ মিটার।
১৪। বাংলাদেশের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ –তাজিনডং(বিজয়) উচ্চতা ১২৩১ মিটার। এটি বান্দরবনে অবস্থিত।
১৫। বাংলাদেশের প্লাইস্টোসিনকালের সোপানসমূহ –২৫০০০ বছরের পুরোনো।
১৬। বরেন্দ্রভূমি বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে অবস্থিত। মাটি ধূসর ও লাল। আয়তন ৯৩২০ বর্গ কি. মি.।
১৭। বাংলাদেশের প্লাবন সমভূমির আয়তন—১, ২৪, ২৬৬ বর্গ কি. মি.।
১৮। বাংলাদেশের প্লাবন সমভূমিকে — ৫ টি ভাগে ভাগ করা যায়।
১৯। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে বাংলাদেশের সবচেয়ে উঁচু জায়গা – দিনাজপুর। উচ্চতা-৩৭.৫০ মিটার।
২০। বাংলাদেশে নদীর সংখ্যা প্রায় –৭০০ টি।
২১। বাংলাদেশের নদীসমূহের মোট দৈর্ঘ্য হলো প্রায় —২২,১৫৫ কিলোমিটার।
২২। পদ্মা নদীর উৎপত্তি হয়েছে –হিমালয়ের গঙ্গোত্রী হিমবাহ থেকে।
২৩। পদ্মা নদী যমুনা নদীরসাথে মিলিত হয়েছে – দৌলতদিয়ার কছে।
২৪। পদ্মা ও মেঘনা নদী মিলিত হয়েছে – চাঁদপুরে।
২৫। পদ্মার প্রধান শাখানদী হলো—কুমার(ariyal theke ber hoyeche), মাথাভাঙ্গা, গড়াই, মধুমতী, আড়িয়াল খাঁ ইত্যাদি।
২৬। পদ্মার উপনদী হলো—পুনর্ভবা, নাগর, পাগলা, কুলিক, ট্যাংগন, মহানন্দা ইত্যাদি।
২৭। ব্রহ্মপুত্র নদের উৎপত্তি হয়েছে—হিমালয় পর্বতের কৈলাস শৃঙ্গের মানস সরোবর হতে।
২৮। ব্রহ্মপুত্র নদের শাখানদী হলো—বংশী ও শীতালক্ষা।
২৯। ব্রহ্মপুত্র নদের প্রধান উপনদী হলো—তিস্তা ও ধরলা।
৩০। ময়মনসিংহ জেলার দেওয়ানগঞ্জের কাছে ব্রহ্মপুত্রের শাখা যমুনা নদী নামে দক্ষিণে প্রবাহিত হয়। 1787 sale
৩১। যমুনার প্রধান উপনদী হলো – করতোয়া ও আত্রাই।
৩২। যমুনার শাখানদী হলো –ধলেশ্বরী। আবার ধলেশ্বরী নদীর শাখানদী হলো—বুড়িগঙ্গা।
৩৩। বাংলাদেশের বৃহত্তম, প্রশস্ততম ও দীর্ঘতম নদী মেঘনা।
৩৪। মেঘনার উপনদী হলো—মনু, বাউলাউ, তিতাস, গোমতী।
৩৫। আসাসের বরাক নদী সুরমা ও কুশিয়ারা নামে বাংলাদেশের সিলেট জেলায় পরবেশ করেছে।
৩৬। কর্ণফুলী নদী আসামের লুসাই পাহাড় থেকে উৎপন্ন হয়েছে।
৩৭। কর্ণফুলীর প্রধান উপনদী হলো—কাসালং, হালদা ও বোয়ালখালী।
৩৮। বাংলাদেশের উষ্ণতম মাস — এপ্রিল।
৩৯। বাংলাদেশের গড় তাপমাত্রা –২৬.০১⁰ সেলসিয়াস। গড় বৃষ্টিপাত ২০৩ সেন্টিমিটর।
৪০। ইষ্ণতম স্থান- লালপুর, নাটোর [৩৬ ৩ম বিসিএস]
৪১। শীতলতম স্থান- শ্রীমঙ্গল, মৌলভীবাজার
৪২। সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত- লালাখাল, জৈন্তাপুর, সিলেট
৪৩। সর্বনিম্ম বৃষ্টিপাত- লালপুর, নাটোর
৪৪। মেঘনা নদীর দৈর্ঘ্য—৩৩০ কি.মি।
৪৫। বাংলাদেশের চিরযৌবনা নদী –মেঘনা।
৪৬। বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্ব দিকের উপজেলা কোনটি ?- উত্তর : টেকনাফ।
৪৭। গ্রিনল্যান্ডে বসবাসকারী প্রধান জাতির নাম কি ?- উত্তর : এস্কিমাে।
৪৮। ‘সেন্ট কিটস’ এর অপর নাম কি ?- উত্তর : সেন্ট ক্রিস্টোফার দ্বীপ।
৪৯। ইউরােপের ক্রীড়াঙ্গন বলা হয় কাকে ?- উত্তর : সুইজারল্যান্ডকে।
৫০। ভারত ও চীনের সীমান্ত অঞ্চলে অবস্থিত- উত্তর : লাদাখ।
৫১। পৃথিবীর দীর্ঘতম পর্বতশ্রেণি কোনটি ?- উত্তর : আন্দিজ পর্বতমালা।
৫২। ইউরােপের জলবায়ুকে কি বলে ?= উত্তর : নাতিশীতােষ্ণ জলবায়ু।
৫৩। জনসংখ্যা ও আয়তনে বিশ্বের ক্ষুদ্রতম দ্বীপরাষ্ট্র কোনটি ?- উত্তর : নাউরু।
৫৪। পৃথিবীর দীর্ঘতম পর্বতশ্রেণি কোনটি ?- উত্তর : আন্দিজ পর্বতমালা।
৫৫। নীল নদের উৎপত্তি কোথায় ?- উত্তর : ভিক্টোরিয়া হ্রদে।
৫৬। বাল্টিক রাষ্ট্র কয়টি ?- উত্তর : ৩টি (এস্তোনিয়া, লিথুনিয়া, লাটভিয়া)।
৫৭। শীতলক্ষ্যা নদীর উৎপত্তি কোথায়?- উত্তর : ব্রহ্মপুত্র নদ থেকে।
৫৮।বাংলার দার্জিলিং খ্যাত পাহাড় কোনটি ?- উত্তর : চিম্বুক পাহাড়।
৫৯। সেন্ট মার্টিন দ্বীপের আয়তন কত?- উত্তর : ৮ বর্গকিলােমিটার।
৬০। ‘পর্যটন হলিডে হােমস্’ কোথায় অবস্থিত ?- উত্তর : কুয়াকাটায়।
৬১। মিয়ানমারের সাথে একমাত্র স্থলবন্দর কোনটি ?- উত্তর : টেকনাফ।
৬২। নিরক্ষীয় অঞ্চলে কি গড়ে উঠেছে ?- উত্তর : চিরহরিৎ বৃক্ষের বন।
৬৩। বাতাসের তাপমাত্রা হ্রাস পেলে আর্দ্রতা- উত্তর : বাড়ে।
৬৪। ধান চাষের জন্য উপযুক্ত সাধারণত- উত্তর : নদী উপত্যকা ও নদীর বদ্বীপসমূহ।
৬৫। বাংলাদেশে মহাদেশীয় বায়ু প্রবাহিত হয় কখন ?- উত্তর : শীতকালে।
৬৬।বাংলাদেশের ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র কয়টি ?- উত্তর : ৪টি।
৬৭। সাইক্লোন সৃস্টিতে ভূমিকা রাখে কোনটি ?- উত্তর : নিম্নচাপ ও উচ্চ তাপমাত্রা
৬৮। পার্বত্য এলাকায় কোনটি দেখা দেয়?- উত্তর : আকস্মিক বন্যা।
৬৯। সার্বিক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কয়টি স্তরে বিভক্ত?- উত্তর : তিনটি।
৭০। বাংলাদেশে ঘূর্ণিঝড় বেশি হয় কোথায়?- উত্তর : পূর্বাংশে।
৭১। ভূমিকম্প পরিমাপক যন্ত্রের নাম কী ?- উত্তর : সিসমােগ্রাফ
৭২। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার মৌলিক উদ্দেশ্য কয়টি?- উত্তর : ৩টি।
৭৩ । বাংলাদেশে দুর্যোগের কারণ—ভৌগোলিক অবস্থান।
৭৪ । পার্বত্য এলাকায় দেখা দেয়—আকস্মিক বন্যা।
৭৫ । জোয়ার-ভাটা জনিত বন্যার পানির উচ্চতা—৩-৬ মিটার।
৭৬ । বাংলাদেশের নদীর সংখ্যা—৭০০ টি।
৭৭। ভারতে উৎপত্তি এরকম বাংলাদেশী নদী—৫৪ টি।
৭৮ । প্রধান তিনটি নদী দ্বারা মোট অববাহিত এলাকা—১৫,৫৪,০০০ বর্গ কি. মি।
৭৯। বাংলাদেশের খরা প্রবণ এলাকা – উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল।
৮০। ঘূর্ণিঝড়ের নামকরণ করা হয়—স্থান অনুসারে।
৮১ । এদেশে নদী ভাঙন দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত লোকের সংখ্যা—১.৫ মিলিয়ন।
৮২ । ভূমিকম্পের তীব্রত সম্পর্কে জানা যায়—রিখটার স্কেল দিয়ে।
৮৩ । বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি ভূমিকম্প প্রবণ অঞ্চল—উত্তর-উত্তর পূর্বাঞ্চল।
৮৪ । ভূমিকম্পের সাথে—সুনামির আশংকা থাকে।
৮৫ । ৭.৫ মাত্রার ভূমিকম্পের সাথে –সুনামি হয়।
৮৬ । সুনামির কারণ—সমুদ্র তলদেশে ভূমিকম্প। [৩৬ তম বিসিএস]
৮৭ । বাংলাদেশের দুর্যোগ প্রস্তুত কেন্দ্রের অপর নাম—বিডিপিসি।
৮৮ । স্পারসো আবহাওয়া অধিদপ্তরকে সাহায্য করে—ভূ-উপগ্রহের মাধ্যমে।
৮৯ । স্পারসো গবেষণা করে—মহাকাশ।
৯০ । দূর্যোগ ব্যবস্থাপনার মৌলিক উদ্দেশ্য –৩ টি।
৯১ । দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা আইন পাশ হয়—২০১২ সালে।
৯২ । দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা জারি করা হয়—১৯ জানুয়ারি ২০১৫ সালে।
৯৩ । এ নীতিমালা অনুযায়ী সমুদ্র বন্দরের জন্য সংকেত নির্ধারণ করা হয়—১১টি।
৯৪ । এ নীতিমালা অনুযায়ী নদী বন্দরের জন্য সংকেত নির্ধারণ করা হয়—৪টি ।
৯৫ । নাইট্রোজেন –৭৮.০৮%
৯৬ । অক্সিজেন –২০.৯৪%
৯৭ । আরগন—০.৯৪%
৯৮ । কার্বন-ডাই-অক্সাইড—০.০৩%
৯৯ । নিয়ন—০.০০১৮%
১০০ । হিলিয়াম –০.০০০৫%
১০১ । ওজন–০.০০০৫%
১০২ । মিথেন—০.০০০০২%
১০৩ । হাইড্রোজেন—০.০০০০৫%
১০৪। জেনন—০.০০০০৯%
১০৫ । ট্রপোস্ফিয়ার ভূপৃষ্ঠের সংলগ্নে অবস্থিত। ভূপৃষ্ঠ থেকে ১৮ কি. মি. পর্য্ন্ত ছড়িয়ে আছে এটি।
১০৬ । ট্রপোস্ফিয়ার মানুষের সবচেয়ে প্রয়োজনীয় স্থর।
১০৭ । ট্রপোস্ফিয়ারের ঊর্ধ্ব সীমায় অবস্থিত সরুস্থরকে ট্রপোপজ বলে। এখান থেকে বিমান চলাচল করে।
১০৮ । স্ট্রাটোস্ফিয়ার বায়ুমণ্ডলের দ্বিতীয় স্থর। এটি ভূপৃষ্ঠ হতে উপরের দিকে ৮০ কি. মি. পর্য্ন্ত ছড়িয়ে আছে।
১০৯ । থার্মোস্ফিয়ার বায়ুমণ্ডলের তৃতীয় স্থর। এটি ভূপৃষ্ঠ হতে উপরের দিকে ৬৪০ কি. মি. পর্য্ন্ত ছড়িয়ে আছে।
১১০ । এক্সোস্ফিয়ার বায়ুমণ্ডলের চতুর্থ স্থর। এটি ভূপৃষ্ঠ হতে ৬৪০ কি. মি. এর ঊর্ধ্বে অর্থাৎ থার্মোস্ফিয়ারের উপরে।
১১১ । ম্যাগনেটোস্ফিয়ার বায়ুমণ্ডলের পঞ্চম স্থর। এই স্থরটি হলো চৌম্বকীয় স্থর। যা সর্বশেষে অবস্থিত।
১১২ । তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের নির্গত সূক্ষ ধূলিকণা– ক্যান্সার রোগ সৃষ্ঠি করে।
১১৩ । কার্বন মনোক্সাইড উদ্ভিদের নাইট্রোজেন সংবন্ধন প্রক্রিয়ায় বিঘ্ন ঘটায়।
১১৪ । সালফার-ডাই-অক্সাইড বায়েুতে বেশি হলে গাছের পাতা শুকিয়ে যায়।
১১৫ । নাইট্রোজেনের অক্সাইড ও ক্লোরোইড ফসল উৎপাদন হ্রাস করে।
১১৬ । যানবাহন থেকে নির্গত গ্যাসীয় পদার্থের মধ্যে কার্বন-ডাই-অক্সাইড প্রধান।
১১৭ । সমুদ্র সমতল থেকে বায়ুমণ্ডলের ঊর্ধসীমা – ১০, ০০০ কি. মি.।
১১৮ । সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি থেকে রক্ষা করে — ওজন গ্যাস।
১১৯ । ওজোনস্থরকে ধ্বংস করে – কার্বন-ডাই-অক্সাইড।
১২০ । গ্লোবল ওয়ার্মিং এ মুখ্য ভূমিকা পালন করে — CO2
১২১ । সবচেয়ে কম দূষণ সৃষ্টিকারী জ্বালানি হলো—প্রাকৃতিক গ্যাস।
১২২ । বায়ুদূষণ প্রতিরোধে সরকার ‘পরিবেশ সংরক্ষণ আইন’ তৈরি করেছেন — ১৯৯৫ সালে।
১২৩ । ওজোনস্থর বিনষ্টকারী পদার্থগুলোর নিয়ন্ত্রণের জন্য স্বাক্ষরিত প্রোটোকল—ধরিত্রী সম্মেলন-১৯৯২।
১২৪ । Hazard বা আপদ বলতে কোনো এক আকস্মিক ও চরম প্রাকৃতিক সৃষ্ট ঘটনাকে বোঝায়।
১২৫ । বায়ুদূষণ অন্যতম প্রাকৃতিক Hazard বা আপদ যার ফলে বিশ্বময় উষ্ণায়নের সৃষ্টি হচ্ছে।
১২৬ ।বায়ু দূষনের ফলে ক্যান্সার, নিউমোনিয়া, জন্ডিস সহ নানান রোগ হচ্ছে।
১২৭ । ডিজেল পোড়ালে তৈরি হয়—সালফার ডাই অক্সাইড।
১২৮ । পেট্রোল, অকটেন ও সিএনজি পোড়ালে তৈরি হয়—কার্বন ডাই অক্সাইড।
১২৯ । জোয়ার ভাটার স্থিতিকাল—৬ ঘণ্টা।
১৩০ । কেনো একটি স্থানে প্রতিদিন জোয়ার ভাটা হয়—দুইবার।
১৩১ । পৃথিবীর উপর সবচেয়ে বেশি আকর্ষণ –চাঁদের ।
১৩২ । সূর্যেরকিরণ সমুদ্র তলশে প্রবেশ করতে পারে—২১০ মিটার।
১৩৩ । চাঁদ ও সূর্যের মিলিত আকর্ষণে শক্তিশালী মুখ্য জোয়ার হয়—অমাবস্যায়।
১৩৪ । চাঁদ ও সূর্যের জোয়ার উৎপন্ন করার ক্ষমতার অনুপাত—চাঁদ : সূর্য = ১১ : ৫।
১৩৫ । চাঁদের আকর্ষণ শক্তির কার্যকারিতা সবচেয়ে বেশি—জলভাগে।
১৩৬ । অষ্টমী তিথিতে সংঘটিত হয়—মরা কটাল।
১৩৭ । প্রবল জোয়ারের সৃষ্টি হয় –চাঁদ ও পৃথিবীর আকর্ষণে।
১৩৮ । একই স্থানে প্রতিদিন জোয়ার ভাটা হয়—৬ ঘণ্টা ১৩ মিনিট পর পর।
১৩৯ । একটি মুখ্য জোয়ার এবং একটি গৌণ জোয়ারের মধ্যে সময়ের ব্যবধান—১২ ঘণ্টা ২৬ মিনিট।
১৪০ । পৃথিবী নিজ কক্ষপথে পশ্চিম থেকে পূর্ব দিকে আবর্তন করছে—১৬১০ কি. মি বেগে।
১৪২ । চাঁদ ও সূর্য সমকোণে অবস্থান করে পৃথিবীকে আকর্ষণ করে—৮ মী তিথিতে।
১৪৩ । সূর্য চন্দ্র অপেক্ষা বড়—দুই কোটি ষাট লক্ষ গুণ।
১৪৪ । সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি সংক্রান্ত ঝুঁকিপূর্ণ দেশের তালিকায় বাংলাদেশের অবস্থান—দশম।
১৪৫ । ৫০ বছরের মধ্যে বাংলাদেশের উপকূলবর্তী এলাকা প্লাবিত হবে যদি—সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা ৩ ফুট বৃদ্ধি পায়।
১৪৬ । গত ১০০ বছরে সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি পেয়েছে—১০-২৫ সে. মি।
১৪৭ । বিশ্ব উষ্ণায়নের ফলে প্রজনন ক্ষমতা হ্রাস পাচ্ছে—মানুষের।
১৪৮ । বিশ্ব উষ্ণায়নে ক্লোরোফ্লেরো কার্বনের অবদান—১৪%।
১৪৯ । গ্রিন হাউজ প্রতিক্রিয়ার ফলেবরফ গলে গেলে লাভবান হবে—পৃথিবরি প্রায় অর্ধেক অংশ।
১৫০ । গ্রিন হাউজ –একধরনের কাচের ঘর।
১৫১ । । বাংলাদেশের জনগণের উপর দীর্ঘস্থায়ী প্রভাব ফেলতে পারে—সমুদ্রের জলস্থর বৃদ্ধি।
১৫২ । বিশ্বব্যাংক জলবায়ুর পরিবর্তন মোকাবেলায় বাংলাদেশকে সাহায্য প্রদান করবে—৩০%।
১৫৩ । সর্বশেষ আদমশুমারি অনুযায়ী দেশের জনসংখ্যা—১৪ কেটি ৯৭ লক্ষ ৭২ হাজার ৩৬৪ জন।
১৫৪ । সর্বশেষ আদমশুমারি অনুযায়ী দেশের জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার – ১.৩৭%।
১৫৫ । বাংলাদেশের আদমশুমারি পরিচালনা করে—বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো।
১৫৬ । স্বাধীন বাংলাদেশে প্রথম আদমশুমারি হয়—১৯৭৪ সালে। [৩৬ ৩ম বিসিএস]
১৫৭ । সাধারণত আদমশুমারি হয়—১০ বছর পরপর।
১৫৮ । প্রথম জাতীয় জনসংখ্যা নীতি প্রণয়ন করা হয়—১৯৭৬ সালে।
১৫৯ । বিশ্বের মধ্যে জনসংখ্যায় বাংলাদেশ –অষ্টম দেশ। [৩৫ ৩ম বিসিএস]
১৬০ । জন্মহার বেশি হয়—গ্রামে।
১৭০ । বাংলাদেশিদের গড় আয়ু – ৭০.৯ বছর। [৩৭ ৩ম বিসিএস]
১৭১ । বাংলাদেশে জনসংখ্যা সমস্য সমাধানের উপায় –অর্থনৈতিক উন্নয়ন।
১৭২ । বাংলাদেশে জনসংখ্যার ঘনত্ব কম –বরিশাল বিভাগে।
১৭৩ । বাংলাদেশের জনসংখ্যার ঘনত্ব—১০১৫ জন।
১৭৪ । বাংলাদেশে নারী-পুরুষের অনুপাত—১০০ : ১০০.৩। [৩৭ ৩ম বিসিএস]
১৭৫ । সর্বশেষ আদমশুমারি অনুযায়ী দেশের স্বাক্ষরতার হার—৫১.৮%।
১৭৬ । বাংলাদেশে পরনির্ভরশীলতার পরিমাণ—প্রায় অর্ধেক।
১৭৭ । সাক্ষরতার হার সবচেয়ে বেশি – বরিশাল বিভাগে। (৫৬.৮%) [৩৭ ৩ম বিসিএস]
১৭৮ । সাক্ষরতার হার সবচেয়ে কম—সিলেটে বিভাগে। (৪৫%)
১৭৯ । সর্বশেষ আদমশুমারি অনুযায়ী জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার সবচেয়ে বেশি –সিলেট বিভাগে।
১৮০ । সর্বশেষ আদমশুমারি অনুযায়ী জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার সবচেয়ে কম –বরিশাল বিভাগে।
১৮১ ।সর্বশেষ আদমশুমারি অনুযায়ী বাংলাদেশে খানা/Household প্রতি জনসংখ্যা – ৪.৪ জন। [৩৭ ৩ম বিসিএস]
১৮২ । জনসংখ্যার ঘনত্ব সবচেয়ে বেশি—ঢাকায়। (প্রতি বর্গ কি. মিটারে ১৫২১ জন)
১৮৩ । বাংলাদেশে নগরায়নের হার—২৩.৩০%।
১৮৪ । সর্বশেষ আদমশুমারি অনুযায়ী বাংলাদেশে খানা / পরিবার সংখ্য—৩, ২১, ৭৩, ৬৩০ টি।
১৮৫ । ধান চাষের জন্য অধিক উপযোগী—নদী উপত্যাকার পলিমাটি।
১৮৬ । ধান চাষের অনুকূল তাপমাত্রা—১৬-৩০ ডিগ্রি সে.।
১৮৭ । আলুর একটি উন্নত জাতের নাম – ডায়মন্ড। [৩৭ ৩ম বিসিএস]
১৮৮ । চা উৎপাদনের জন্য উপযুক্ত তাপমাত্রা হলো—১৫.০৫ ডিগ্রি সে.।
১৮৯ । বাংলাদেশের কৃষির স্বর্ণযুগ বলা হয়—৮০ এর দশককে।
১৯০ । ধান উৎাদনে প্রথম জেলা—রংপুর।
১৯১ । বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি উৎপাদিত হয় – বোরো ধান। [৩৭ ৩ম বিসিএস]
১৯২ । বাংলাদেশে একমাত্র সমতল ভূমিতে চা চাষ হয়—পঞ্চগড়ে।
১৯৩ । বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন (BADC) প্রতিষ্ঠিত হয়—১৯৬১ সালে।
১৯৪ । BADC এর পূর্ণরূপ Bangladesh Agricultural Development Corporation
১৯৫ । প্রধান বীজ উৎপাদনকারী সরকারি প্রতিষ্ঠান – BADC [৩৭ ৩ম বিসিএস]
১৯৬ । বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (BARI) আত্মপ্রকাশ করে—১৯৭৬ সালে।
১৯৭ । বাংলাদেশে পূর্ণাঙ্গ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে—৪ টি।
১৯৮ । ‘অগ্নিশ্বর’ উন্নত জাতের – কলা। [৩৬ ৩ম বিসিএস]
১৯৯ । বন গবেষণা ইনস্টিটিউট অবস্থিত—চট্টগ্রামে। ১৯৫৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়।
২০০ । বর্তমানে বাংলাদেশে সুস্পষ্টভাবে লক্ষ্য করা যায় – তিনটি ঋতুকে। গ্রীষ্ম, বর্ষা ও শীতকাল।
২০১ । বাংলাদেশে গ্রীষ্মকাল—মার্চ-মে।
২০২ । বাংলাদেশে বর্ষাকাল—জুন-অক্টোবর।
২০৩ । বাংলাদেশে শীতকাল—নভেম্বর ফেব্রুয়ারি।
২০৪ । চা চাষের জন্য উপযুক্ত বৃষ্টিপাত হলো—১৫০-২০০ সে. মি।
২০৫ । বাংলাদেশে চা বাগান রয়েছে—১৬৬ টি।
৪৪তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
৪৩তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
৪২তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
৪১তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
৪০তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
৩৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
৩৮তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
৩৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
৩৬তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
৩৫তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
৩৪তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
৩৩তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
৩২তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
৩১তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
৩০তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
২৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
২৮তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
২৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
২৬তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
২৫তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
২৪তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান (বাতিল)
২৪তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
২৩তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
২২তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
২১তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
২০তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
১৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
১৮তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
১৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
১৬তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
১৫তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
১৪তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
১৩তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
১২তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
১১তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
১০তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার প্রশ্ন ব্যাখ্যাসহ সমাধান
বিসিএস ভূগোল pdf, বিসিএস ভূগোল প্রশ্ন, ৪১ বিসিএস ভূগোল প্রশ্ন, বিসিএস ভূগোল বই, বিসিএস ভূগোল ও পরিবেশ প্রস্তুতি, ভূগোল পরিবেশ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা pdf, বিসিএস নৈতিকতা মূল্যবোধ ও সুশাসন, বাংলাদেশের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা bcs