
ভূত রহস্য ও ভূতুড়ে কাহিনী – রহস্যে ঘেরা এক ভূতুড়ে কাহিনী-ভুতের ছোট গল্প ৩
ভুত শব্দটাই ভৌতিক ধরণের ও ভূতুড়ে। শুনতেই কেমন এক নিস্তব্ধতা কাজ করে নিজের ভেতরে। সব সময়ই মনে হয় ভুত যেন শুধু অন্ধকারেই বসবাস করে। ছোট বেলা ছিল সবচেয়ে আতংকের কারন ভুতের ভয় ওই সময়টাতেই ঘারে বেসি চেপে বসত। আজ এমনই এক সময়ের গল্প হবে। আমাদের এলাকায় হলুদ রঙের এক চারতলার বাড়ি ছিল। বাড়িটাও সকলের কাছে হলুদ রঙের চারতলা নামেই পরিচিত ছিল কারন হলুদ রঙের ওই একটাই বাড়ি ছিল এলাকায়। বাড়িটার বিস্তারিত বা ঘটনার বিস্তারিত বলাটা অসম্ভব।না বলবার কারনটা রহস্য হয়ে থাক। ওই বাড়িতে একটি মেয়ে গলায় দরি দিয়ে কোন এক কারনে আত্মহত্যা করেছিল। তিনি ওড়না পেঁচিয়ে ফ্যানে ঝুলে মারা গিয়েছিলেন। তাকে মৃত অবস্থায় পাওয়া গিয়েছিল সন্ধার কিছুক্ষণ আগে। অই সময়টাতে প্রতিদিন সন্ধ্যার পরে নিয়ম করে কারেন্ট চলে যেত। সেই দিনও তার ব্যাতিক্রম ঘটে নাই।
এলাকায় তখন একটা থমথমে অবস্থা। প্রচুর ভিড়। মায়ের বারণ ছিল যে বারান্দায় যাওয়া যাবে না। আমাদের বারান্দার সামনের বাড়ির পাশের বাড়িটাই ছিল ওই বাড়িটা। তাই চুপটি করে ঘরেই বসে ছিলাম। আমরা তিন বোন ছিলাম। আলো ছিল এক ঘরে আর বাকি ঘর গুলো অন্ধকার ছিল। তাই ভয়ে আর অন্য রুমেও যাবার সাহস হচ্ছিল না তখন। হঠাথ করে আলো নিভে গেল তাই আমি তরিভরি করে উঠে গেলাম আলো জ্বালাতে। অন্ধকারে কিছু দেখতে কষ্ট হচ্ছিল আর ম্যাচ ও খুঁজে পাচ্ছিলাম না। মনে হল কেও এক জন ম্যাচ হাতে দিয়ে দিল। আমি ভাবলাম আমার বোন দিয়েছি। আলো জালাতেই দেখলাম ওরা ঘুমাচ্ছে। আর কিছু বুঝে উঠতেই কারেন্ট চলে আসলো। তবে উত্তরটা এখনও খুজি, সে কে ছিল??
লেখক
সুরাইয়া ইয়াসমিন
সুন্দর ত্বক পেতে যা করবেন! উজ্জ্বল ত্বকের ১০টি জাদুকরী প্রাকৃতিক উপাদান
ওজন কমাতে আদার শরবত (এক সপ্তাহেই ওজন কমিয়ে ফেলুন)



