বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া বলপূর্বক বাস্তুচ্যুত মিয়ানমারের প্রায় এক লক্ষ নাগরিককে নোয়াখালীর ভাসানচরে স্থানান্তরের প্রস্তুতি শেষের দিকে। গত ২৪শে জানুয়ারি হেলিকপ্টার থেকে দ্বীপটির অবস্থা যাচাই করে ২৫শে জানুয়ারি ঢাকায় এক সংবাদ সম্মেলনে মিয়ানমারে মানবাধিকার বিষয়ে জাতিসংঘের বিশেষ দূত ইয়াংগি লি এই স্থানান্তরের বিষয়ে তার বক্তব্য তুলে ধরেন।
“তিনি বলেন যে, ভাসানচরে তাড়াহুড়ো করে এখনই রোহিঙ্গাদের পাঠানো সঠিক হবে না।
দ্বীপটিতে সাইক্লোন হলে কেমন পরিস্থিতির হবে এবং সুযোগ সুবিধা পর্যাপ্ত আছে কিনা তা প্রাথমিক ভাবে যাচাই বাছাই করে নেয়া উচিত।
রোহিঙ্গাদেরও সরাসরি দ্বীপটি দেখে সিদ্ধান্ত নেয়ার সুযোগ করে দেয়া উচিত। তাছাড়া তারা নিজেরাও সেখানে যেতে চান কিনা তাও খতিয়ে দেখা জরুরী।
তাড়াহুড়ো করে রোহিঙ্গাদের সেখানে পাঠানো হলে মিয়ানমারের কাছে ভুল বার্তা চলে যাবে হবে।
মিয়ানমার ভাবতে পারে যে বাংলাদেশেই রোহিঙ্গাদের জন্য দীর্ঘমেয়াদী ব্যবস্থা হয়ে যাচ্ছে আর তাই তাদের আর ফেরত না নিলেও চলবে।
যদিও জানা গেছে যে রোহিঙ্গারা ভাসানচরে যেতে একেবারেই প্রস্তুত নয়।
ঢাকা বাংলাদেশের সেরা ১৫ গাইনী বিশেষজ্ঞ ডাক্তার