দৈনন্দিন জীবন

বাংলাদেশে ট্রেড লাইসেন্স অনলাইন আবেদন করার নিয়ম ও চেক

ট্রেড লাইসেন্স আবেদন ফরম ইউনিয়ন পরিষদের, ট্রেড লাইসেন্স অনলাইন আবেদন, ই ট্রেড লাইসেন্স আবেদন ফরম, ট্রেড লাইসেন্স ফরম ডাউনলোড, ট্রেড লাইসেন্স চেক, বাংলাদেশে ট্রেড লাইসেন্স অনলাইন আবেদন করার নিয়ম ও চেক, ট্রেড লাইসেন্স এর ছবি, ট্রেড লাইসেন্স করার নিয়ম, ইউনিয়ন পরিষদের ট্রেড লাইসেন্স, ট্রেড লাইসেন্স আবেদন ফরম ইউনিয়ন পরিষদের, ট্রেড লাইসেন্স রেজিস্ট্রেশন, ট্রেড লাইসেন্স ডাউনলোড, ট্রেড লাইসেন্স চেক, ই ট্রেড লাইসেন্স আবেদন ফরম, ট্রেড লাইসেন্স pdf, ট্রেড লাইসেন্স অনলাইন চেক, ইউনিয়ন পরিষদের ট্রেড লাইসেন্স

অনলাইনে আপনার ব্যবসার ট্রেড লাইসেন্স আবেদন করবেন যেভাবে

২০২৪ সালে অনলাইনে আপনার ব্যবসার ট্রেড লাইসেন্স করার নিয়ম জানতে আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। আমরা ব্যবসার বিভিন্ন দিক নিয়ে পরামর্শ ও দিকনির্দেশনা প্রদান করি। আজকের জানবেন বাংলাদেশে কিভাবে আপনার ব্যবসার ট্রেড লাইসেন্স নিবন্ধন করা যায়।

আপনার ব্যবসার ট্রেড লাইসেন্সের কাজ কী

আপনার ব্যবসার ট্রেড লাইসেন্স হলো সরকারের অনুমতিপত্র যা আপনার ব্যবসাকে যা বৈধতা দেয়। ইউনিয়ন পরিষদ বা পৌর এলাকায় ব্যবসা শুরু করতে হলে স্থানীয় সরকারের কাছ থেকে আপনাকে এই অনুমতিপত্র সংগ্রহ করতে হয়।

আপনি আপনার ব্যবসার ট্রেড লাইসেন্সের গুরুত্ব কত জানেন কি ?

  • বৈধতা: আপনার ব্যবসার ট্রেড লাইসেন্স ব্যবসায়িক কার্যক্রমকে বৈধ করে।
  • বিশ্বাসযোগ্যতা: আপনার ব্যবসার ট্রেড লাইসেন্স ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের প্রতি গ্রাহকের বিশ্বাস বৃদ্ধি করে।
  • আইনগত সুবিধা: আর আপনার ব্যবসার ট্রেড লাইসেন্স থাকা ব্যবসায়ের আইনি সুবিধা বেশি।

যেসব কাগজপত্র প্রয়োজন অনলাইনে আপনার ব্যবসার ট্রেড লাইসেন্স করতে:

  • মালিকের তিন কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি এক মালিকানা ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে (অংশীদারি ব্যবসায়ে প্রত্যেক অংশীদারের আলাদা আলাদা তিন কপি করে)
  • মালিকের বা অংশীদারদের জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি
  • ইউটিলিটি বিলের একটি কপি
  • জমি/দোকানের মালিকের সাথে সম্পাদিত চুক্তিপত্রের ফটোকপি দরকার ভাড়া জমি বা দোকানে প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে

ভোটার লিস্ট ডাউনলোড করার নিয়ম ২০২৪ – ছবিসহ ভোটার তালিকা

আপনার ব্যবসার ট্রেড লাইসেন্স ফি এর তালিকা –

বাংলাদেশে নানান ধরনের ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের জন্য আপনার ব্যবসার ট্রেড লাইসেন্স দেয়া হয়। ব্যবসায়ের ধরন অনুযায়ী আপনার ব্যবসার ট্রেড লাইসেন্সের ফি ভিন্ন হয়। সাধারণত এই ফি হতে পারে ৩০০ টাকা থেকে ১২,০০০ টাকা পর্যন্ত ।

সিটি কর্পোরেশন আদর্শ কর তফসিল, ২০১৬-এর বিধিমালা অনুযায়ী ট্রেড লাইসেন্সের এই খরচ নির্ধারণ করা হয়। এছাড়া এর সাথে আকৃতি অনুসারে আপনার সাইনবোর্ড ফি, লাইসেন্স বই-এর খরচ ও এগুলোর উপর ১৫ শতাংশ ভ্যাট-এর খরচ আছে। ট্রেড লাইসেন্স-এর আনুষঙ্গিক খরচাদি আপনার আবেদন ফর্মে উল্লেখিত ব্যাংক সমূহে জমা দেয়ার মাধ্যমে পরিশোধ করতে হয়।

নিচে কিছু উদাহরণ দেওয়া হলো:

  • লিমিটেড কোম্পানির ফি হল : ১৫০০-১২০০০ টাকা
  • আর্থিক প্রতিষ্ঠানের, ব্যাংক এবং বীমা ফি হল: ৩০০০-১০০০০ টাকা
  • ট্রেনিং বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ফি হল: ৫০০-৫০০০ টাকা
  • ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের ফি হল: ১০০০-৬০০০ টাকা
  • লিমিটেড ব্যতিত উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের ফি হল: ৩০০০-৫০০০ টাকা
  • অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের ফি হল: ৫০০-৪০০০ টাকা
বাংলাদেশে-ট্রেড-লাইসেন্স-অনলাইন-আবেদন-করার-নিয়ম-ও-চেক

আপনার ব্যবসার ট্রেড লাইসেন্স করার ধাপসমূহ:

আবেদন ফরমের সাথে ৩ কপি ছবি, ভাড়ার চুক্তি পত্র ও ভাড়ার রশিদ, কর পরিশোধের রশিদ সহ কর কর্মকর্তার বরাবর আবেদন করবেন। লিমিটেড কোম্পানীর ক্ষেত্রে আপনাকে মেমোরেন্ডাম এর কপি দাখিল করতে হয়। আবেদন পত্রের সাথে লিগ্যাল ফি জমা দিবেন। পরবর্তীতে লাইসেন্স সুপারভাইজার কর্তৃক সরেজমিনে তদন্ত করে সঠিক পাওয়া গেলে আপানার ট্রেড লাইসেন্স ইস্যু করে থাকে।

ধাপ-১: আবেদন ফরম সংগ্রহ

প্রথম কাজ হচ্ছে আপনার ব্যবসায়িক কেন্দ্রের জন্য সঠিক অঞ্চল নির্ধারণ করা। প্রতিষ্ঠানটি যে অঞ্চলের অন্তর্ভুক্ত সেই অঞ্চলের অফিস থেকেই ফর্ম সংগ্রহ করা যাবে, যেগুলোর প্রতিটির দাম ১০ টাকা। তারপর সংশ্লিষ্ট ব্যাংকে ট্রেড লাইসেন্স-এর ফি ভ্যাটসহ জমা দিয়ে রশিদ সংগ্রহ করতে হবে।

আপনার ব্যবসার ট্রেড লাইসেন্স করার প্রথম ধাপ হলো নির্ধারিত অফিস থেকে আপানাকে আবেদন ফরম সংগ্রহ করা। আপনার ব্যবসা যদি ইউনিয়ন পর্যায়ে থাকে তাহলে আপনি ইউনিয়ন পরিষদ থেকে এবং শহর বা পৌর এলাকায় হলে পৌরসভা থেকে আপানার ফরম সংগ্রহ করতে হবে। এছাড়া অনলাইন আপনি থেকেও ফরম প্রিন্ট করা যায়।

ধাপ-২: আবেদন ফরম পূরণ

সংগৃহীত আবেদন ফরমটি আপনাকে যথাযথভাবে পূরণ করতে হবে। উপরে উল্লিখিত প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংযুক্ত করতে হবে। আর প্রয়োজনে কাগজপত্র সত্যায়িত করা লাগতে পারে।

ধাপ-৩: আবেদন ফরম জমা দেওয়া

সঠিকভাবে ফরম পূরণ ও কাগজপত্র সংযুক্ত করে আপনার নির্ধারিত ফি ব্যাংকে জমা দিয়ে তার রশিদসহ আপনাকে আবেদনপত্র জমা দিতে হবে।

ধাপ-৪: আপানার কাগজপত্র ও ব্যবসায়ের বৈধতা যাচাই

আপনার কাগজপত্র যাচাই-বাছাই করে দেখবে অফিস। এরপর একজন কর্মকর্তা আপনার ব্যবসায় এস্থান পরিদর্শন করবেন। পরিদর্শনে তিনি সন্তুষ্ট হলে তার প্রতিবেদন দাখিল করবেন।

ধাপ-৫: আপনার ব্যবসার ট্রেড লাইসেন্স ইস্যু

কর্মকর্তার প্রতিবেদন সঠিক হলে আপনার ব্যবসার ট্রেড লাইসেন্স ইস্যু করা হবে এবং আপনাকে তা জানানো হবে। সব শেষে ট্রেড লাইসেন্স পাওয়া যাবে সেই আঞ্চলিক অফিস থেকে। আবেদন ফর্ম জমা দেয়ার দিন থেকে আপনি পাঁচ অথবা সাত কর্মদিবস এর মধ্যে ট্রেড লাইসেন্স পাওয়া যাবে।

আপনার ব্যবসার ধরন অনুযায়ী ট্রেড লাইসেন্স করার ধাপসমূহ:

একক মালিকানার ক্ষেত্রে: দোকান /অফিস ভাড়ার সত্যায়িত চুক্তিপত্রের ফটোকপি। আপনার নিজের দোকান হলে ইউটিলিটি বিল এবং হালনাগাদ হোল্ডিং ট্যাক্স পরিশোধের ফটোকপি। আপনার ৩ কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি।
যৌথ মালিকানার ক্ষেত্রে: আপনার দোকান /অফিস ভাড়ার সত্যায়িত চুক্তিপত্রের ফটোকপি। আপনার নিজের দোকান হলে ইউটিলিটি বিল এবং হালনাগাদ হোল্ডিং ট্যাক্স পরিশোধের ফটোকপি। ডিরেক্টরদের ২ কপি পাসপোর্ট সাইজের কপি। ২০০০ টাকা জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে আপনার পার্টনাশিপের অঙ্গিকারনামা/ শর্তাবলি জমা দিতে হবে।

কোম্পানির ক্ষেত্রে: আপনার অফিস বা দোকান ভাড়ার চুক্তিপত্রের সত্যায়িত ফটোকপি। জায়গাটি অংশীদারদের কারোর নিজের হলে ইউটিলিটি বিল এবং হোল্ডিং ট্যাক্স পরিশোধের ফটোকপি। আপনার কোম্পানির সার্টিফিকেট অফ ইন-কর্পোরেশন। আপনার কোম্পানির মেমরেন্ডাম ও আর্টিকেল অফ এসোসিয়েশন। ম্যানেজিং ডিরেক্টরের তিন কপি ছবি। ম্যানেজিং ডিরেক্টরের জাতীয় পরিচয়পত্র ।

ফ্যাক্টরি/ কারখানার ক্ষেত্রে: পরিবেশের ছাড়পত্রের কপি। আপনার প্রস্তাবিত ফ্যাক্টরি/ কারখানার পার্শ্ববর্তী অবস্থান বা স্থাপনার বিবরণসহ নকশা/ লোকেশন ম্যাপ। আপনার প্রস্তাবিত ফ্যাক্টরি/ কারখানার পার্শ্ববর্তী অবস্থান বা স্থাপনার মালিকের অনাপত্তিনামা। আপনার ফায়ার সার্ভিসের ছাড়পত্র। ঢাকা সিটি কর্পোরেশন এর নিয়ম কানুন মেনে চলার স্বাক্ষরিত অঙ্গিকারনামা ৩০০ টাকার নন জুডিশিয়াল স্ট্যাম্প।

আপনার ব্যবসার ট্রেড লাইসেন্স নবায়ন করার প্রক্রিয়া

প্রথমবার ইস্যু করার পর আপনার ব্যবসার ট্রেড লাইসেন্সের মেয়াদ থাকে ১ বছর। মেয়াদ উত্তীর্ণ হলে ব্যবসা পরিচালনা করতে চাইলে তা নবায়ন করতে হবে। নবায়নের জন্য মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার পরে যত দ্রুত সম্ভব নবায়ন করা উত্তম।

আপনার ব্যবসার ট্রেড লাইসেন্স অনলাইনে আবেদন করার প্রক্রিয়া:

বর্তমানে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন ও উত্তর সিটি কর্পোরেশন এলাকার জন্য অনলাইনে https://prottoyon.gov.bd/ বা https://www.etradelicense.gov.bd/URegistration আপনার ব্যবসার ট্রেড লাইসেন্স আবেদন করা যায়। এটি করতে হলে আপনাকে e-Trade License ওয়েবসাইটে গিয়ে নাম, মোবাইল নাম্বার ও অন্যান্য তথ্য দিয়ে একাউন্ট রেজিস্টার করতে হবে। এরপর আপনার ব্যবসার ট্রেড লাইসেন্সের জন্য আবেদন জমা দেওয়া যায়।

অনলাইনে আপনার ব্যবসার ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করার প্রক্রিয়া:

ব্যবসা স্থগিত রাখতে চাইলে আপনার ব্যবসার ট্রেড লাইসেন্স যে কোন সময় বাতিল করা যেতে পারে। একমালিকানা ব্যবসায়ের আপনার ব্যবসার ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করতে হলে মেয়াদ শেষে নবায়ন না করলেই বাতিল হয়ে যাবে। তবে যে অফিস থেকে এই ব্যাবসা রেজিস্ট্রেশন করা হয়েছিল সেখানে আবেদন করে বাতিল করা উত্তম।

অংশীদারি ব্যবসায়ের আপনার ব্যবসার ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করতে হলে আপনাকে প্রথমে কোর্ট থেকে ব্যবসায়ের অবসায়নের অনুমতি নিতে হবে। এরপর আপনাকে স্থানীয় সরকারের আপনার ব্যবসার ট্রেড লাইসেন্স ইস্যুকারী বিভাগের নিকট আবেদন জমা দিতে হবে।

এই ধাপে ধাপে নির্দেশনা মেনে আপনি আপনার আপনার ব্যবসার ট্রেড লাইসেন্স আবেদন, নবায়ন বা বাতিল করতে পারবেন। এই প্রক্রিয়াগুলো আপনাকে সাহায্য করবে আপনার ব্যবসা সহজ ভাবে পরিচালনা করতে।

আপনার ব্যবসার ট্রেড লাইসেন্স FAQ

প্রশ্ন: আপনার ব্যবসার ট্রেড লাইসেন্স কী এবং এটি কেন প্রয়োজন?

উত্তর: আপনার ব্যবসার ট্রেড লাইসেন্স হলো একটি সরকারি অনুমতিপত্র যা আপনার ব্যবসাকে বৈধতা দেয়। এটি ব্যবসার বিশ্বাস বৃদ্ধি করে ও আইনি সুবিধা প্রদান করে। আপনার ব্যবসার ট্রেড লাইসেন্স না থাকলে ব্যবসায়িক কার্যক্রম অবৈধ হিসেবে গণ্য হয় এবং জরিমানার মুখে পড়তে হয়।

প্রশ্ন: আপনার ব্যবসার ট্রেড লাইসেন্সের জন্য কোন কোন কাগজপত্র প্রয়োজন?

উত্তর: আপনার ব্যবসার ট্রেড লাইসেন্সের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের মধ্যে রয়েছে মালিকের তিন কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি, জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি, ইউটিলিটি বিলের একটি কপি, এবং ভাড়া জমি বা দোকানের ক্ষেত্রে মালিকের সাথে সম্পাদিত চুক্তিপত্রের ফটোকপি।

প্রশ্ন: আপনার ব্যবসার ট্রেড লাইসেন্সের ফি কত হতে পারে?

উত্তর: আপনার ব্যবসার ট্রেড লাইসেন্সের ফি ব্যবসার ধরন অনুযায়ী ভিন্ন হয়ে থাকে। সাধারণত এই ফি হল ৩০০ টাকা থেকে ১২,০০০ টাকা পর্যন্ত হতে পারে। যেমন লিমিটেড কোম্পানির ফি হল ১৫০০-১২০০০ টাকা এবং ব্যাংক, বীমা ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ফি হল ৩০০০-১০০০০ টাকা।

প্রশ্ন: আপনার ব্যবসার ট্রেড লাইসেন্স নবায়ন কিভাবে করা যায়?

\উত্তর: আপনার ব্যবসার ট্রেড লাইসেন্স নবায়ন করতে হলে মেয়াদ শেষ হওয়ার পর সংশ্লিষ্ট অফিসে গিয়ে পুরনো লাইসেন্সটি সাথে নিয়ে নবায়ন ফি জমা দিতে হবে। নবায়নের সময়সীমা সাধারণত ১ বছর থেকে ৫ বছর পর্যন্ত হতে পারে।

প্রশ্ন: অনলাইনে আপনার ব্যবসার ট্রেড লাইসেন্স আবেদন করার পদ্ধতি কী?

উত্তর: অনলাইনে আপনার ব্যবসার ট্রেড লাইসেন্স আবেদন করতে হলে e-Trade License ওয়েবসাইটে গিয়ে নাম, মোবাইল নাম্বার ও অন্যান্য তথ্য দিয়ে একটি একাউন্ট রেজিস্টার করতে হবে। এরপর ই-আপনার ব্যবসার ট্রেড লাইসেন্সের জন্য আবেদন জমা দেওয়া যায়।

প্রশ্ন: আপনার ব্যবসার ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করার নিয়ম কী?

উত্তর: একমালিকানা ব্যবসায়ের আপনার ব্যবসার ট্রেড লাইসেন্স বাতিল করতে হলে মেয়াদ শেষে নবায়ন না করলেই বাতিল হয়ে যাবে। অংশীদারি ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে আপ্ক্র্নাকে থেকে অবসায়নের অনুমতি নিয়ে এবং স্থানীয় সরকারের আপনার ব্যবসার ট্রেড লাইসেন্স ইস্যুকারী বিভাগের নিকট আবেদন জমা দিয়ে বাতিল করতে হয়।

Related Articles

Back to top button
error: