সাম্প্রতিক খবর

রমজান মাসের আমল , দোয়া ও ফজিলত ২০২৪ – গুরুত্বপূর্ণ যত আমল

রমজানে যেসব দোয়া ও আমল করতে বলেছেন বিশ্বনবি, রমজান মাসের আমল, দোয়া ও ফজিলত ২০২৪, রমজান আসার আগে দোয়া, রমজানের দোয়া ও আমল, রমজানের দোয়া সমূহ, রোজার নিয়ত, রমজানের শুভেচ্ছা, রমজান মাস পাওয়ার দোয়া, রজব মাসের আমল, শাবান মাসের দোয়া, রমজানের শুভেচ্ছা, রোজার নিয়ত । রমজান আসার আগে দোয়া, রজব মাসের দোয়া, শাবান মাসের দোয়া, তারাবির নামাজের দোয়া, রোজার নিয়ত, রমজান মাস পাওয়ার দোয়া, ইফতারের দোয়া, আল্লাহুম্মা বাল্লিগনা রমাদান ।

রমজানের ফজিলত ও যত আমল

তাকওয়া অর্জনই রমজানের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য। রমজান মাসের আমল করলে একটি কাজের জন্য ৭০ বা তার চেয়েও বেশি নেকি পাওয়া যায়।

রমজানের সময়সূচি 2024 – রমজানের সাহ্‌রি ও ইফতারের সময়সূচি

রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘এই রোজার মাসে তোমরা ৪টি কাজ বেশি বেশি করো-

এক. বেশি বেশি কালেমা শাহাদাত ‘আশহাদু আল্লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ পড়া। 

দুই. আল্লাহর কাছে বেশি বেশি ইসতেগফার করা। 

তিন. আল্লাহর কাছে জান্নাত প্রার্থনা করা। 

চার. জাহান্নামের আগুন থেকে মুক্তি চাওয়া।

রমজানের বিশেষ তিনটি আমল হলো: (১) কম খাওয়া, (২) কম ঘুমানো, (৩) কম কথা বলা।

রমজান মাসের আমল হল

সিয়াম পালন করা, সময়মত নামাজ আদায় করা, সিহভাবে কোরআন শেখা ও তেলাওয়াত করা, অপরকে কোরআন পড়া শেখানো, সাহরি খাওয়া, তারাবি নামাজ পড়া, শুকরিয়া আদায় করা, কল্যাণকর কাজ করা, তাহাজ্জুদ নামাজ পড়া, বেশি বেশি দান করা, উত্তম চরিত্র গঠনের অনুশীলন করা, দাওয়াতে দ্বীনের কাজ করা, সামর্থ্য থাকলে ওমরাহ পালন করা, লাইলাতুল কদর তালাশ করা, বেশি বেশি দোয়া ও কান্নাকাটি করা, সময়মত ইফতার করা ও অন্যকে ইফতার করানো, তওবা ও ইস্তিগফার করা, তাকওয়া অর্জন করা, জাকাত দেওয়া, ফিতরা দেওয়া, অপরকে খাবার খাওয়ানো, আত্মীয়তার সম্পর্ক উন্নীত করা, কোরআন মুখস্থ বা হিফজ করা, আল্লাহর জিকির করা, মিসওয়াক করা ও কোরআন বোঝা ও আমল করা।

যে সকল কারণে রোজা না রাখার অনুমতি রয়েছে

রহমত বরকত ও নাজাতের মাস রমজান। আল্লাহর নির্দেশ পালনে দিনভর না খেয়ে রোজা করবে মানুষ। সন্ধ্যা হলেই আল্লাহর নির্দেশ পালনে সুন্নাত তরিকায় ইফতার করবে রোজাদার ব্যাক্তিরা।

রমজান মাস পুরোটাই মূলত আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের কাছে আল্লাহর বান্দারা দোয়া করবে।

‘আল্লাহুম মাগফিরলি ওয়াতুব আলাইয়া’, অথবা “লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারিকালাহু লাহুল মুলকু ওয়া লাহুল হামদু ওয়া হুয়া আলা কুল্লি শাইয়িন ক্বাদিরের” মতো দোয়া করতে পারেন।

আর রাসুলুল্লাহ (সা.) শবে কদরের জন্য হজরত আয়েশাকে (রা.) যে দোয়াটি শিক্ষা দিয়েছেন, সেটি হচ্ছে— আল্লাহুম্মা ইন্নাকা আফু’উন তুহিব্বুল আফওয়া ফা’ফু আন্নি।

এই সব দোয়ার মধ্যে মূলত ক্ষমার বিষয়টি সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব পেয়েছে। রোজার সময়টা মূলত ক্ষমার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সময়। তাই এই সময়ে আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের কাছে ক্ষমার জন্য বেশি বেশি দোয়া করতে পারেন।

Related Articles

Back to top button
error: